বরিশাল বিভাগের ভোলা জেলার বিআরটিএ অফিসে অনিয়ম ও দূর্নীতির একাধিক অভিযোগ করেছেন স্থানীয় ভুক্তভোগীরা। তাদের চাহিদা মোতাবেক টাকা দিতে না পারলে কোন সেবাই পাওয়া যায় না বরং হয়রানির শিকার হতে হয়েছে ভুক্তভোগীদের।
ভোলা প্রতিধিনিঃ বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) ভোলা সার্কেল অফিসে অনিয়মের অভিযোগ একাধিক উঠেছে। এখানে সাধারণ মানুষ সেবা নিতে এসে সরকার নির্ধারিত ফির বিপরীতে বাড়তি টাকা উৎকোচ হিসেবে দিতে হচ্ছে। বাড়তি টাকা না দিলে কাজ সমাপ্ত হয় না। বরং জোটে নানা রকম হয়রানী।
এসব অবৈধ কাজ করে দেওয়ার জন্য বিআরটিএ অফিসে রয়েছে কর্মকর্তকার পাশাপাশি রয়েছে বেশ কয়েক জন দালাল। যারা অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদের হয়ে কাজ করে। উৎকোচ গ্রহনে নানা রকম সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে।
অভিযোগ রয়েছে, এখানে পরিক্ষা ছাড়াই লাইসেন্স পাওয়া যায়। চালকদের ধাপ উন্নতি পরিক্ষা না দিয়েও হলকা থেকে মিডিয়াম এবং মিডিয়াম থেকে হেভি লাইসেন্স পাওয়া যায়। মালিকানা হস্তান্তরের জন্য মোটা আংক দিতে হয়।
যদি কেউ দালালের চোখ ফাঁকি দিয়ে অফিসে আসলেও তার হয়রানীর শেষ থাকে না। ভুক্তভোগীদের দাবী বিআরটিএ অফিসে অনিয়ম দুর্নীতি দীর্ঘদিনের। তবে সম্প্রতি তা আরও বেড়েছে।
যদিও কিছুদিন আগে দুদক একযোগে সারাদেশে ৩৫টি বিআরটিএ অফিসে অভিযান পরিচালনা করেছে কিন্তু ভোলায় কোন অভিযান চালানো হয় নি। ফলে এখানে অনিয়ম ও দূর্নীতির বৃক্ষ তরতর করে বেড়ে উঠছে আর কর্মকর্তা আর কর্মচারীরা আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে। দেখার কেউ নাই!
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
বিআরটিএ – ইকুরিয়া সার্কেল;ঢাকা বিভাগের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ঘুষ দাবী – দুদকের অভিযান
আরও সংবাদ পড়ুন।
ছদ্মবেশে বিআরটিএ দুদকের অভিযান – ঘুষ গ্রহণের সময় হাতেনাতে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার
আরও সংবাদ পড়ুন।
বিআরটিএ অপরাধ ও দূর্নীতি’র আখড়া; অপরাধ করেও পার পেয়ে যায় কর্তারা
আরও সংবাদ পড়ুন।
ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রাইভেট কার বা জীপগাড়ির ব্র্যান্ডের নামসহ তথ্য চেয়ে বিআরটিএকে দুদকের চিঠি