শিপু, মনির ব্যার্থতার দায় নিয়ে ভোলা প্রেসক্লাব কমিটি থেকে পদত্যাগ করলেন

শিপু, মনির ব্যার্থতার দায় নিয়ে ভোলা প্রেসক্লাব কমিটি থেকে পদত্যাগ করলেন

জেলা প্রতিনিধিঃ ভোলা প্রেসক্লাব। ভোলার মানুষের অধিকার আদায়ের একমাত্র বাতিঘর। ভোলাকে বিচ্ছিন্ন দ্বীপের বন্ধ্যত্বের তকমা ঘোচানোর ফেরি আন্দোলনে সফল যোগাযোগ ব্যাবস্থা সর্বশেষ ঢাকা-ভোলা দীবা সার্ভিস গ্রীন লাইন সহ সফল যোগাযোগ ব্যাবস্থা চালু, গ্যাস আন্দোলন, নদী ভাঙ্গা প্রতিরোধ আন্দোলনে হরতাল কর্মসুচী মধ্যদিয়ে স্থায়ী ব্লক বাঁধ বাস্তবায়নের কর্যকরী ভূমিকাসহ সকল রাজনৈতিক আন্দোলন সংগ্রামে অসহায়দের পাশে থেকে সকল সম্ভাবনা ও অসংগতিতে ভেসে চলা ভোলার মানুষের সকল প্রকৃতিক দুর্যোগে রাত জেগে পাশে থাকা সাংবাদিকরা আজ যখন সংকটে সামান্য একটি নির্বাচন নিয়ে সেই ছোটখাটো সংকটে আমরা কোন অভিবাবক পাইনি আমাদের এই সংকট নিরসনে এগিয়ে আসতে। বরং প্রত্যেকে প্রত্যেকের জায়গা থেকে তালি বাজিয়েছেন সংকট ঘনিভূত করতে। জননেতা তোফায়েল আহমেদ। যার উপর ভোলার রাজনৈতিক সামাজিক সকল সমস্যায় সবাই তাকিয়ে থাকে সমাধানের জন্য তিনিও করেননি এই সামান্য সমস্যা র সমাধানটুকু করে দিতে। বরং তার নাম ভাংঙ্গিয়ে বার বার সমস্যা আরো ঘনিভুত করার চেষ্টা করেছে কেউ কেউ। মামলা মোকদ্দমাসহ ভোলা প্রেসক্লাব যখন যেরবার তখন নিজাম উদ্দিন আহাম্মেদ এগিয়ে এসে প্রায় দেড় কোটি টাকা ব্যায়ে ক্লাবের বিলাশ বহুল ভবন নির্মান করেছেন।কিন্তু ক্ষত সারাননি। তিনি করেছেন ক্যান্সার রোগিকে লিপিস্টিক লাগানোর কাজ। আর সিনিয়র সাংবাদিক এম এ তাহের, এম ফারুকুর রহমান ও মুহাম্মদ সওকাত হোসেন অতিমাত্রায় রাজনৈতিক ফোবিয়ায় দুরে দাড়িয়ে রয়েছেন। যদিও কয়েকবার চেষ্টা করেছেন তারা কিন্তু রাজনৈতিক শক্তির ভয়ে নিজেদের কে গুটিয়ে রেখেছেন আর ভোলার প্রশাসনতো এই সংকটে বরাবরই তালি বাজিয়ে আসছেন তাদের সুবিধায়। আমরা তাই আজ অসহায়ের মত দেখি মিঠু ভাই এর মত মানুষকে ক্লাবের সদস্যপদ থেকে বাদ দেয়া, এক ক্লাবে দুটি কমিটি ও ক্লাবে তালা মারার মত দৃশ্য। কমিটির নির্বাহি সমস্য মেজবাহ উদ্দিন শিপু ও পাঠাগার সম্পাদক মোঃ মনিরুল ইসলাম জানান, তারা

মনে করেছিলেনন কমিটিতে গিয়ে সকল সমস্যা সমাধানে সকলকে নিয়ে কাজ করতে পারবেন। কিন্তু প্রত্যেকের ইগো সমস্যার জন্য কোন প্রকার সমাধান তো দূরের কথা ক্লাবের কোন সিদ্ধান্তেও তাদের জানিয়ে নেয়া হয়নি- বিশেষ করে গঠনন্ত্র সংশোধন, সদস্য নেয়া ও বাদ দেয়ারমত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তেও কমিটির বেশির ভাগ সদস্যদের মতামত তো দূরের কথা কোন প্রকার অবগতি না করিয়ে করা হয়েছে। তাই সকল প্রকার ব্যার্থতার দায় নিয়ে ভোলা প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটি ও সকল প্রকার কার্যক্রম থেকে মেজবাহ উদ্দিন শিপু ও মোঃ মনিরুল ইসলাম অব্যহতি নেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top