মৎস্য অধিদফতরের ৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২৬ কর্মকর্তার অভিযোগ
বিশেষ প্রতিবেদকঃ মৎস্য অধিদফতরের তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন একই অধিদফতরের ২৬ জন কর্মকর্তা। এতে তারা দাবি করেছেন, ওই তিন কর্মকর্তা মৎস্য ভবনে (রমনা) কর্মরত বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীর নামে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে এড়িয়ে তদূর্ধ্ব কর্তৃপক্ষের কাছে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন কান-কথা লাগিয়ে অধিদফতরের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করছেন।
অভিযুক্ত তিন কর্মকর্তা হলেন মৎস্য অধিদফতরের সিনিয়র সহকারী পরিচালক (প্রশাসন-২) মো: আনোয়ারুল কবীর, গভীর সমুদ্রে টুনা ও সমজাতীয় পেলজিক মাছ আহরণ পাইলট প্রকল্পের পিডি ড. মো: জুবায়দুল আলম ও সিনিয়র সহকারী পরিচালক (পরিকল্পনা) ইফতেখারুল আলম।
এর মধ্যে ইফতেখারুল আলম বলেন, ‘যারা অভিযোগ দিয়েছেন তারা নিশ্চয় এ সংক্রান্ত ডকুমেন্ট সাবমিট করেছেন। সেই ডকুমেন্ট দেখেন, তাতে প্রমাণ হয় কিনা।’
এ বিষয়ে কথা বলতে চান না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ডিজি মহোদয় একটা তদন্ত কমিটি করে দিয়েছেন। যা বলার তদন্ত কমিটির সামনে বলব।
তবে এ বিষয়ে অপর দুই কর্মকর্তা মো: আনোয়ারুল কবীর ও ড. মো: জুবায়দুল আলমকে ফোন দিলেও তারা রিসিভ করেননি।
২৬ কর্মকর্তার লিখিত অভিযোগে বলা হয়, ওই তিন কর্মকর্তা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে সরকারি কাজে বাধা সৃষ্টি করেন। তাদের বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে এড়িয়ে তদূর্ধ্ব কর্তৃপক্ষের কাছে মৎস্য ভবনে কর্মরত বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীর নামে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন কান-কথা লাগানোর অভিযোগ রয়েছে। ফলে মৎস্য অধিদফতরের ভাবমূর্তি বিনষ্ট হচ্ছে। তারা যদি অত্র কার্যালয়ে বহাল থাকেন তাহলে বিশৃঙ্খলা ও অরাজকতার মাধ্যমে মৎস্য অধিদফতরের শৃঙ্খলা ভঙ্গ এবং কর্মচারীদের মধ্যে গ্রুপিং করিয়ে তাদের কর্মস্পৃহা নষ্ট করবেন।
তাদেরকে (তিন কর্মকর্তা) অত্র কার্যালয় থেকে অন্যত্র বদলি করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থাগ্রহণের জন্য ডিজির কাছে আর্জি জানান ২৬ কর্মকর্তা।
অভিযোগ দেয়া ২৬ কর্মকর্তার মধ্যে পরিচালক পর্যায় থেকে শুরু করে সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসার পদ মর্যাদার কর্মকর্তা রয়েছেন।
এদিকে, তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২৬ জন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে মৎস্য অধিদফতরের খুলনা বিভাগীয় পরিচালক জাহাঙ্গীর আলমকে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে মৎস্য অধিদফতরের মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ড. মো: আবদুর রউফ গণমাধ্যমে বলেন, ‘অভিযোগ যেভাবে নিষ্পত্তি করা যায় সেভাবে আমরা অফিসিয়ালি কাজ করছি।
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
কৃষকের চেয়ে বড় প্রাইভেট সেক্টর আর কি হতে পারে – মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
ইলিশের বাড়ি ভোলা আর বিভাগ বরিশাল – মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
আরও সংবাদ পড়ুন।
বাজারে যারা অহেতুক দাম বাড়ায়, তাদের ছাড় দেওয়া যাবে না-মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
বাজারে যারা অহেতুক দাম বাড়ায়, তাদের ছাড় দেওয়া যাবে না-মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
আরও সংবাদ পড়ুন।
প্রকৃতিক ও সামুদ্রিক সম্পদ সঠিকভাবে ব্যবহার করলে দেশ আর গরীব থাকবে না : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
আরও সংবাদ পড়ুন।
আজ শেষ হচ্ছে দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা, বোরহানউদ্দিনে চাল পায় নি দরিদ্র জেলেরা
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
https://wnews360.com/archives/75430
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর নয়, ইলিশের বাড়ি ভোলায় : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা