সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচনে বিএনপির প্যানেল থেকে বিজয়ী সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ চারজনকে দায়িত্ব গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে চিঠি দিয়েছিল জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম। ২৭ মার্চ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি এ জে মোহাম্মদ আলী ও মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল এ চিঠি দেন। দলের এ সিদ্ধান্ত অমান্য করে সভাপতির চেয়ার বসার কথা জানান খোকন।
বিশেষ প্রতিবেদকঃ বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল ২০২৪) বিকেলে সাংবাদিকদের এ সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।
দলের নির্দেশনা অমান্য করে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতির দায়িত্ব নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন।
এর আগে দুপুরে দায়িত্ব গ্রহণ নাকি বর্জন করবেন এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট বারের জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য সমর্থিত ও সমমনা আইনজীবীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন, নবনির্বাচিত সভাপতি ব্যারিস্টার খোকন।
এ সময় খোকন জানান, নির্বাচন নিয়ে সরকারি দলের সঙ্গে ম্যাচ ফিক্সিং করেছিল দলের তিন আইনজীবী নেতা। ভোটের বাক্স সরানো, মারামারি নেপথ্যে যুবলীগ চেয়ারম্যান নাহিদ সুলতানা যুথীর সঙ্গে নিজ দলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার কাজলও জড়িত থাকার ইঙ্গিত দেন খোকন।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে নিয়ে বিভক্ত বিএনপির আইনজীবীরা। এবারের নির্বাচনে ভরাডুবি হয় তাদের। ১৪ টি পদের মধ্যে সভাপতি সহ চার পদ পায় বিএনপির প্যানেল।
জানা যায়, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচনে বিএনপির প্যানেল থেকে বিজয়ী সভাপতি ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ চারজনকে দায়িত্ব গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে চিঠি দিয়েছিল জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম। ২৭ মার্চ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি এ জে মোহাম্মদ আলী ও মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল এ চিঠি দেন। দলের এ সিদ্ধান্ত অমান্য করে সভাপতির চেয়ার বসার কথা জানান খোকন।
এদিকে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের এক নেতা জানিয়েছেন, দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করায় আলোচনা করে আগামী সপ্তাহে খোকনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আরএ সংবাদ পড়ুন।
আরএ সংবাদ পড়ুন।
আরএ সংবাদ পড়ুন।
আরএ সংবাদ পড়ুন।
আরএ সংবাদ পড়ুন।