স্বৈরাচারের দোসর – গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদ রানার দূর্ণীতির রঙ্গলীলা
অপরাধ প্রতিবেদকঃ নগর গণপূর্ত বিভাগ ঢাকা-৪ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মাসুদ রানার অনিয়ম দূর্ণীতি আর ফাইভ স্টার হোটেলে নারীদের নিয়ে রঙ্গলীলা অধিদপ্তরের অনেকের কাছেই ওপেন সিক্রেট।
দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠেছে এই প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে। আওয়ামী লীগের আমলে মহা দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের তালিকায় রয়েছে মাসুদ রানার নাম।
জুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে থাকা ঢাকা নগর গণপূর্ত নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মাসুদ রানা গণপূর্তের মিস্টার ১৫% ঘুষখোর কর্মকর্তা হিসেবে ব্যাপক পরিচিত।
অভিযোগ রয়েছে, ঢাকা শেরেবাংলা নগর গণপূর্ত বিভাগ-৩ এ থাকা অবস্থায় তিনি বিভিন্ন প্রকল্পে প্রায় হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের টেন্ডারে অতিরিক্ত ব্যয়ের প্রাক্কলন, টেন্ডারের তথ্য ফাঁস, দর-কষাকষির নামে অনৈতিক সুবিধা নিয়ে ঠিকাদার নিয়োগ দিয়ে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন তিনি।
বর্তমানে ঢাকা নগর গণপূর্ত বিভাগ -৪ এর নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
অভিযোগ রয়েছে নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদ রানা গত জুলাই মাসে মিরপুরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমানোর জন্য আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের আর্থিকভাবে সহায়তা করেছেন আওয়ামী লীগের এমপি মাঈনুল হোসেন খান নিখিলের মাধমে।
এনিয়ে শেরে বাংলা নগর থানার সামনে তার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল বের করেছিলো সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
ঢাকা নগর গণপূর্ত বিভাগ-৪ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদ রানার অবৈধ সম্পদ, রাজধানীর বিভিন্ন হোটেলে যাতায়াত মদ্যপান, রঙ্গলীলা নারীদের নিয়ে জলসা মজলিসের বিস্তারিত থাকবে….. ২য় পর্বে।