দেউলিয়া হওয়ার পথে দেশের ১০ ব্যাংক: গভর্নর আহসান এইচ মনসুর

Picsart_24-09-09_09-14-44-004.jpg

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":[],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"border":1},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}

দেউলিয়া হওয়ার পথে দেশের ১০ ব্যাংক: গভর্নর আহসান এইচ মনসুর

বিশেষ প্রতিবেদকঃ জালিয়াতি ও লুটপাটে দেশের ১০ ব্যাংক দেউলিয়া হওয়ার পর্যায়ে চলে গেছে। অন্তর্বর্তী সরকার এসব ব্যাংককে রক্ষার চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর।

রোববার (৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪) কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান তিনি।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর বলেন, আমরা আশা করি না কোনো ব্যাংক দেউলিয়া হবে। তবে এটাও ঠিক অনেক ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে আছে। কিন্তু আমরা কাস্টমারের স্বার্থ রক্ষা করবো। এই ব্যাংকগুলোকে আমরা ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করবো। ইনশাআল্লাহ এগুলো ঘুরে দাঁড়াবে।

তিনি আরও বলেন, দেউলিয়ার পথে ১০টা ব্যাংকের মতো। সেটা কথা নয়, ওগুলোকে আমরা টার্ন অ্যারাউন্ড করবো ইনশাআল্লাহ। দরকার হলে মার্জ করবো। কাস্টমার আলটিমেটলি ক্ষতিগ্রস্ত হবে না।

এমন পরিস্থিতিতে গ্রাহকদের আস্থা ফেরাতে ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স স্কিম এক লাখ টাকার পরিবর্তে ২ লাখ টাকা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

ব্যাংক খাতের অবস্থার কারণে গ্রাহকদের কোনো ক্ষতি হবে না উল্লেখ করে গভর্নর বলেন, ব্যাংক খাতের ৯৫ শতাংশ গ্রাহকের স্বার্থ নিশ্চিত করা হবে। বিশ্বের কোনো দেশেই ব্যাংকিং খাতের আমানতের শতভাগ গ্যারান্টি দেয় না। আমরা ৯৫ শতাংশ গ্রাহকের স্বার্থ নিশ্চিতের গ্যারান্টি দিচ্ছি।

দেউলিয়াত্বের পথে থাকা ১০ ব্যাংকের নাম উল্লেখ না করলেও গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানান, ৭

দেউলিয়াত্বের পথে থাকা ১০ ব্যাংকের নাম উল্লেখ না করলেও গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানান, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কোনো প্রতিষ্ঠানের হিসাব জব্দ করা হয়নি।সেটা এস আলমের হোক বা সালমান এফ রহমানের হোক। কোনো প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়নি।

যদি কেউ এস আলমের সম্পত্তি কিনে তবে নিজ দায়িত্ব কিনবেন, তার দায়িত্ব বাংলাদেশ ব্যাংক নিবে না বলেও সতর্ক করেছেন গভর্নর। 

টাকা ছাপানো প্রসঙ্গে গভর্নর বলেন, আমরা টাকা ছাপাবো না। তার মানে হচ্ছে, আমরা যদি টাকা ছাপিয়ে সব ব্যাংকের সব টাকা শোধ করতে যাই তাহলে আমাদের লক্ষ কোটি টাকা ছাপাতে হবে বা আরও বেশি। সেটা কাম্য নয়। যাদের লিক্যুডিটি শর্টেজ আছে, ব্যাংকিং খাতের লিক্যুডিটি দিয়েই ইনোভেটিভ ওয়েতে তাদের লিক্যুইডিটি সাপ্লাই করবো।

এদিন সমসাময়িক বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে আয়োজিত ওই সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে গভর্নর বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের যেসব নীতি সমালোচিত হয়েছে, সেগুলো পুনর্বিবেচনা করা হবে।

আরও সংবাদ পড়ুন।

আট ডিজিটাল ব্যাংক অনুমোদন পেল

আরও সংবাদ পড়ুন।

কৃষিঋণ বাড়াতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ

আরও সংবাদ পড়ুন।

সরকারি ট্রেজারি বিলের সুদহার বেড়েছে

আরও সংবাদ পড়ুন।

ব্যাংক ঋণের সুদহার ১২ শতাংশ, ভোক্তা ঋণের সুদহার ১৩ শতাংশ

আরও সংবাদ পড়ুন।

৬ ব্যাংক একীভূত হচ্ছে

আরও সংবাদ পড়ুন।

ট্রেজারি বিল ও বন্ডে ব্যাংকের বিনিয়োগ বাড়ছে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top