দৌলতখানের গোসের হাট মাছঘাটে অবৈধভাবে ইলিশের ঝাটকা বিক্রি; নজর নেই প্রশাসনের

Picsart_24-01-22_11-04-24-988.jpg

সরকারের মৎস্য আইনে ইলিশের ঝাটকা আহরণ, ক্রয়, বিক্রয়, পরিবহন ও মজুদ দন্ডনীয় অপরাধ। সরকারের মৎস্য আইনে জেল ও জরিমানার উভয় বিধান রয়েছে।

সাগর চৌধুরীঃ দৌলতখান উপজেলার সৈয়দপুর ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের গোসের হাট মাছঘাটে অবৈধভাবে ইলিশের জাটকা আহরণ, মজুদ ও বিক্রী করছে এখানকার কয়ালরা। সকাল হতেই হাক ডেকে মাছ বিক্রী করছে তারা। সকাল দুপুর এবং বিকেল একটানা অবৈধ ঝাটকাবিক্রী করছে কয়ালরা ও দালালরা।

স্থানীয় মৎস্য প্রতিনিধি ও সচেতন মহলের অ়ভিযোগে গোসের হাট মাছঘাটে গিয়ে সরোজমিনে দেখা প্রচুর জাটকা ক্রয় ও বিক্রয় হচ্ছে।

স্থানীয় মৎস্য প্রতিনিধি ও সচেতন মহল অভিযোগ করেন, এই ঘাটের ২০ থেকে ২৫ টি মাছের আড়ৎ এ এক অদৃশ্য কারণে এই ঘাটের অবৈধ ইলিশের ঝাটকা বিক্রি বন্ধ হচ্ছে না। দৌলতখান উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা, উপজেলা প্রশাসন কোন পদক্ষেপ গ্রহন করে না।

তারা আরও অভিযোগ করেন, সরকারের মৎস্য আইনে ইলিশের ঝাটকা আহরণ, ক্রয়, বিক্রয়, পরিবহন ও মজুদ দন্ডনীয় অপরাধ হলেও মৎস্য প্রতিনিধিরা থাকতেও এখানে ঝাটকা বিক্রি বন্ধ হচ্ছে না।

খুটিজাল, বেড়জাল, মশারী জাল দিয়ে ধরর এসব অবৈধ ইলিশের ঝাটকা খোলা বাজারে বিক্রি করছে।

গোসের হাট মাছঘাটের সভাপতি কামাল কম্পানি’র কাছে সরকারের মৎস্য আইনে ইলিশের ঝাটকা আহরণ, ক্রয়, বিক্রয়,পরিবহন ও মজুদ দন্ডনীয় অপরাধ। এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ইলিশের ঝাটকা যারা ধরে তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসন কোন ব্যবস্থা গ্রহন করে না। আমিও ঘাটে বলেছি জাটকা ধরতে না। তারপরও আপনি জানিয়েছেন, আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করব। কিন্তু প্রশাসন শক্ত থাকলে জাটকা ধরা বন্ধ হবে।

আরও সংবাদ পড়ুন।

দৌলতখানে অবৈধভাবে মাছ ধরার অপরাধে ৭ জেলের জরিমানা ও ৯টি নৌকা জব্দ

আরও সংবাদ পড়ুন।

আরও সংবাদ পড়ুন।

ভোলায় মেঘনা ও তেতুলিয়া নদীতে অবৈধ মাছ ধরছে; প্রশাসন নিবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top