কুতুবা ইউনিয়নে বেহাল দশা নতুন রাস্তার – একাধিক অভিযোগ স্থানীয়দের
সাগর চৌধুরীঃ ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার বড় মানিকা ইউনিয়নের সিমানা, মানিকার হাট হয়ে কুতুবা ইউনিয়নের জুগলার পুকুর পাড় দিয়ে, বেড়ীবাঁধ পর্যন্ত রাস্তাটি মাত্র দু’তিন মাস হলো করেছে। “মানিকারহাট থেকে খায়েরহাট সড়ক ভায়া জুগলার পুকুর। নতুন এই রাস্তাটি মানুষের দূর্ভোগে পরিনত হয়েছে। স্থানীয়দের বিস্তর অভিযোগ রয়েছে উপজেলা প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে।
নতুন রাস্তাটি মানুষের কষ্ট লাগব হওয়ার পরিবর্তে আরও বহুগুণ বেড়েছে, বেশ কয়েকটি দূর্ঘটনা ঘটায় এখানকার সাধারন মানুষ চাপা ক্ষোভে ফুঁসে উঠছে।
রাস্তাটি মানুষের উপকারে না লেগে দূর্ভোগে পরিনত হয়েছে। নতুন রাস্তার বিটুমিন উঠে গিয়ে পাথর সরে গিয়েছে। রাস্তার পাশে চলে গেছে পাথর। সময় অসময় দূর্ঘটনা ঘটছে অহরহ।
পিচ সরে গিয়ে রাস্তার মাঝখান খানাখন্দভরা। উঁচুনিচু অংশগুলোকে সমান না করেই কাজ করার কাজের মান খুবই খারাপ হয়েছে, স্থানীয়দের অভিযোগ।
এসব বিষয়গুলো জানতে স্থানীয়রা বোরহানউদ্দিন উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়ে গিয়েও তারা কথা বলতে পারেন নি, প্রকৌশলীর সাথে। স্থানীয়রা একাধিক অভিযোগ করেছেন গণমাধ্যমে।
কুতুবা ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের মাছের ঘের এর সামনের অংশে কাচা রাস্তারমত কাঁদা জমে গেছে। কাঁদা জমে গেছে রাস্তার বিভিন্ন জায়গায়। স্থানীয়রা রাস্তার বিষয়ে একাধিক অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার পায় নি।
এদিকে ঠিকাদারদের কাছে জানতে চাইলেও তারা গণমাধ্যমে কথা বলতে রাজী হন নি।
স্থানীয়দের একাধিক অভিযোগের ভিত্তিতে গণমাধ্যম কর্মীরা রাস্তার বেহাল দশার চিত্র ও ভিডিও চিত্র তুলে আনে।
রাস্তায় কাজটি দেখভালের দায়িত্বে ছিলেন, বোরহানউদ্দিন উপজেলা উপসহকারী প্রকৌশলী সাইফুল।
কুতুবা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জেবায়েদ মিয়া বলেন, রাস্তাটির বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলীকে আমি বলেছি, তিনি বলেছেন দেখবেন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
বোরহানউদ্দিনে মিথ্যা তথ্য ও অবৈধ ডাক্তার পরিচয় দানের অভিযোগে এগারো হাজার টাকা জরিমানা
আরও সংবাদ পড়ুন।
বোরহানউদ্দিন কামিল মাদ্রাসায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেনি – রয়েছে একাধিক অভিযোগ
আরও সংবাদ পড়ুন।
জনপ্রতিনিধিরা চেষ্টা করলে জনগণের ভাগ্য আমুল পরিবর্তন করা সম্ভব – স্থানীয় সরকার মন্ত্রী