নতুন পৃথিবী গড়ে তুলতে হবে : সিএমজিকে প্রধান উপদেষ্টা

Picsart_25-04-06_10-58-57-196.jpg

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":[],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":false,"containsFTESticker":false}

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস তার সাম্প্রতিক চীন সফরের সময় চায়না মিডিয়া গ্রুপকে (সিএমজি) সাক্ষাৎকার দেন। ছবি: ভিডিও স্ক্রিনশট

বাসস

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, নতুন চিন্তাভাবনার কাঠামো ব্যবহার করে একটি নতুন পৃথিবী গড়ে তুলতে হবে।

সাম্প্রতিক চীন সফরের সময় বেইজিংয়ে চায়না মিডিয়া গ্রুপ (সিএমজি) এর সাথে এক সাক্ষাৎকারে তিনি একথা বলেন।

সাক্ষাৎকারে প্রশ্নকর্তা তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, আপনার সাথে সাক্ষাৎকার নেয়ার আগে আমি আপনার তিন শূন্য তত্ত্ব কিছুটা পড়েছি। এখন আমি আপনার কাছে জানতে চাই এ প্রস্তাবে তিন শূন্য তত্ত্ব এবং শি জিনপিং -এর প্রস্তাবিত আধুনিকীকরণ তত্ত্বের মধ্যে কোনো মিল আছে কিনা?

জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, অনেক সামঞ্জস্য আছে। বিষয়গুলো তো একই, তবে বিভিন্নভাবে বলা হচ্ছে। কিন্তু একই লক্ষ্যে আমরা পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। অর্থাৎ আমাদের লক্ষ্য এটাই যে, একটা নতুন পৃথিবী সৃষ্টি করতে হবে। এই পুরনো পৃথিবী যতই আমরা টেনে হিঁচড়ে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবার চেষ্টা করি না কেন, আমাদের পরিশ্রম এতে সার্থক হচ্ছে না। কাজেই মেরামতি কাজে না গিয়ে সুন্দর করে আবার কাঠামোটি গড়ে তুলতে হবে, এ ক্ষেত্রে চিন্তার কাঠামো গড়াই- ছিল তিন শূন্যের মূল কথা। পরিষ্কারভাবে বলা আমরা কি চাই।  

এ সময় প্রশ্নকর্তা বলেন, এই তত্ত্ব বাস্তবায়িত হলে আমাদের পৃথিবী অনেক সুন্দর হবে।

জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আমাদের পৃথিবীর সুন্দর হবে না কিন্তু বেঁচে যাবে। বর্তমান যে পৃথিবী, যে সভ্যতা কাঠামোতে আমরা আছি- এই কাঠামোতে পৃথিবীর বেঁচে থাকার কোন সুযোগ নেই। এটা একটি আত্মহননকারী একটা সভ্যতা। কাজেই আত্মহনন থেকে রক্ষা করে একটি সুন্দর সভ্যতার দিকে নিয়ে যেতে হলে বিশ্বকে প্রথমে এই অবস্থা থেকে সরিয়ে আনতে হবে। 

প্রশ্নকর্তা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে চীন সফর করার ফলে তাঁর অনুভূতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার খুবই ভাল লাগছে। সবার সঙ্গে দেখা হচ্ছে। পুরনো বন্ধু-বান্ধব যারা আছেন, তাদের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। আমাদের বহু কাজ একসঙ্গে হচ্ছে, যেমন আমার বন্ধু প্রফেসর ড্যু বহুদিন থেকে এগুলো থেকে (গ্রামীণ ব্যাংক) উৎসাহ নিয়েছেন। তার প্রতিষ্ঠান চায়নিজ একাডেমি অব সোস্যাল সায়েন্সেস ওনার পরিচালনায় চলে। তিনি খুবই আগ্রহী হলেন এটা জানতে। বাংলাদেশে আসলেন এটা বোঝার জন্য। এরপর সারা চীনের বিভিন্ন জায়গায় তার এ কর্মসূচি প্রচার করেছেন। তার মাধ্যমে মাইক্রেক্রেডিট এসোসিয়েশন অব চায়না এরকম একটা বড় প্রতিষ্ঠান তৈরি হয়েছে। অনেকে এটার অনুকরণ করেছে, যার ফলে এসোসিয়েশন তৈরি হয়েছে। তারা বাৎসরিক সম্মেলন করে, নানা উৎসব করে। এগুলো আবার মনে পড়ে গেল ওনাকে দেখে।

তিনি বলেন, আরও অনেক বন্ধুবান্ধব যারা ছিলেন, তাদের সঙ্গে দেখা হলো এ উপলক্ষে। এই পরিবর্তনটা তার নজরে পড়েছে। আগে ছিলাম নিজের কাজ নিয়ে, এখন আবার কি সরকারের মধ্যে কি বিপদে পড়লাম তা বুঝতে চাচ্ছেন তারা। কি হবে? কেমন হবে? তবে সর্বাত্মকভাবে যেটা হলো- ভীষণ রকমের একটা সমর্থন পেলাম সবার কাছ থেকে। বিশেষ করে চীন সরকারের পক্ষ থেকে। তাদের সমর্থন একবারে সীমাহীন সমর্থন। কাজেই এটা আমাদেরকে একটা আনন্দ দেয়। এরকম পরিস্থিতিতে চীনের সমর্থন পাওয়া, সহযোগিতা পাওয়া খুবই দরকারি। 

কারণ আমরা বড় রকমের সংস্কার করতে চাই। দেশকে নতুনভাবে গড়তে চাই। এখানে অনেক সাহায্য সহযোগিতার প্রয়োজন আছে। 

প্রশ্নকর্তা বলেন, এ বছর চীন সফরে এসে যেই ভাষণ দিয়েছেন- তাতে চীনা দর্শক এবং অন্যান্য দেশের অতিথিদের কাছে কেমন সাড়া পেয়েছেন?

এর জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, খুবই ভালো, আমি যেগুলো বলতে চেয়েছি তাদের মনে দাগ কেটেছে বলে মনে হয়। কারণ উচ্চতর স্থানে আসীন এমন ব্যক্তি, উপ-প্রধানমন্ত্রী অনেক প্রশংসা করলেন। বিশেষ করে তিন শূন্যের কথাটা বললাম। আমি মনে করেছিলাম এগুলো বোধহয় উনি বুঝতে পারবেন না ৷

কিন্তু উনি এসে বললেন, ওনার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। বিশেষ করে তরুণদের মনের মধ্যে যে এটা ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছো এটা আমার কাছে আকর্ষণীয় মনে হয়েছে। আমার কাছে ভালো লেগেছে। আমি চিন্তা করে দেখব, কীভাবে এটাকে নিয়ে আমরা কাজ করতে পারি।

তিনি বলেন, আমি বক্তৃতা দেওয়ার পর অনেকেই কথা বলতে এসেছিল। আমার পাশে যিনি বসেছিলেন, তিনি উচ্চকণ্ঠে প্রশংসা করলেন। এই সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে যে- মানুষের মনে দাগ কাটতে পেরেছি এটা দেখে আমি খুব খুশি হয়েছি৷

এ সময় প্রশ্নকর্তা অধ্যাপক ইউনূসের কাছে জানতে চান চীনের প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্টের সাথে সাক্ষাতের আলাপ আলোচনা কেমন হয়েছে।

জবাবে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, খুবই ভালো হয়েছে। প্রেসিডেন্ট শি মনে করতে পেরেছেন যে তার সাথে আমার ২০০৯ সালে দেখা হয়েছিল। তখন তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। আমি তারই আহ্বানে তার অফিসে সাক্ষাৎ করেছিলাম। সেখানে আমাদের মধ্যে মাইক্রোক্রেডিট নিয়ে আলোচনা হয়েছিল সেটার কথা তিনি উল্লেখ করেছেন।

আলোচনা তার মনে দাগ কেটেছিল তিনি সেটাও বললেন। উনি ফুজিয়ান প্রভিন্স এর একজন গভর্নর ছিলেন। সেসময় তার বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল, তিনি সেসবের কথাও আমাকে বলেছেন এবং এই মাইক্রোক্রেডিট এর চিন্তা তার খুব মনে ধরেছে সেটাও তিনি উল্লেখ করেছেন। গভর্নর হিসেবে তার অভিজ্ঞতা, দারিদ্র মোচনে কি কি উপায় হতে পারে এবং তার মধ্যে এটাও (ক্ষুদ্রঋণ) একটি উপায় হিসেবে তিনি গ্রহণ করেছিলেন, সেজন্য সেটা তার খুব মনে ধরেছে বলে তিনি আমাকে জানিয়েছেন। 

আমাদের আলোচনা খুবই সুন্দর হয়েছে। বাংলাদেশের এই পরিস্থিতিতে আমরা কি কি করতে পারি সেটা তার কাছে আমরা তুলে ধরেছি, এ ক্ষেত্রে আমাদের সাহায্য সহযোগিতা ও সমর্থন লাগবে। তিনি সমর্থন দিতে আগ্রহী হয়েছেন। তিনি বলেছেন যে, আপনাদের যা লাগে আমরা সেটা চেষ্টা করব আপনাদের কাছে পৌঁছে দিতে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চীনের সমাজবিজ্ঞান একাডেমির গ্রামীণ উন্নয়ন ইনিস্টিটিউটের গবেষক অধ্যাপক ড্যু, তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, আপনার চোখে আপনি কিভাবে প্রফেসর ইউনূসকে মূল্যায়ন করছেন?

প্রফেসর ড্যু বলেন, দারিদ্র নিয়ে গবেষণার সময় আমরা খেয়াল করেছি অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বে গ্রামীন ব্যাংকের একটি দল ১৯৭৬ সাল থেকে পরীক্ষামূলকভাবে কাজ শুরু করেছে। ১৯৮৩ সালে তিনি গ্রামীন ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন, আর আমি দারিদ্র বিমোচন নিয়ে গবেষণা করি। আমি ভেবেছি আমরা কি তার অভিজ্ঞতা থেকে শিখতে পারি? এ কারণে ১৯৯৩ সালে আমরা বাংলাদেশে যাই। তারপর থেকে ইউনূসের সাথে আমাদের সরাসরি যোগাযোগ শুরু। যদিও তিনি একজন অধ্যাপক তবে তিনি দরিদ্রদের বিশেষ করে তার দেশের দরিদ্র নারীদের নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন ছিলেন।

প্রফেসর ড্যু বলেন, তিনি যে কেবল শান্তিতে নোবেল পুরস্কার জিতেছেন তা নয়, বিশ্বজুড়ে থাকা দারিদ্র বিমোচন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও সংগঠনগুলো কিন্তু তাঁর ভূয়সী প্রশংসা করে। আপনি গ্রামাঞ্চলে গরিবদের জন্য যেভাবে ক্ষুদ্রঋণের সিস্টেম চালু করেছেন এটা শুধু বাংলাদেশ নয়, চীনসহ বিশ্বের অনেক দেশের লোকেরা এটার উপকার পেয়েছেন।

এ অনুষ্ঠানে এসে অধ্যাপক ইউনূসের মধ্যে তিনি কোন পরিবর্তন দেখেছেন কিনা এ প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক ড্যু বলেন, তিনি এখনো আমার পুরনো বন্ধুর মতোই আছেন।  দারিদ্র্য বিমোচনের ক্ষেত্র থেকে তার দেশের রাষ্ট্রীয় নেতার পদে আছেন। তিনি আরো বৃহত্তর পরিসরে ভূমিকা পালন করছেন। তিনি অত্যন্ত দায়িত্বশীল ব্যক্তি। এটা কোনো সহজ কাজ নয়। তিনি নিজের পরিচিত ক্ষেত্রে অতুলনীয় সাফল্য অর্জনের পাশাপাশি এখন দেশের জন্য অপরিচিত ক্ষেত্রে নতুন পথ সুগমের কাজ
করছেন, তাকে আমি খুব শ্রদ্ধা করি।

এ সময় তিনি পুরাতন কিছু ছবি দেখিয়ে বলেন, দেখুন- অধ্যাপক ইউনূস চিনের চিয়াংশু গ্রামে গিয়েছিলেন। তিনি আমাদের সাথে দেখা করতে এসেছিলেন। একটি ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থায় সুবিধাভোগী নারী তাকে সনদপত্রও দিয়েছেন।

এরপর তিনি বলেন যে, তিনি আশা করেন অধ্যাপক ইউনূস চীনেও বড় সাফল্য অর্জন করবেন।
এর জবাবে অধ্যাপক ইউনূস তাকে সহাস্যে বাংলাদেশে আসার উষ্ণ আমন্ত্রণ জানিয়ে বলেন, আপনাকে বাংলাদেশে আসতে হবে।

প্রধান উপদেষ্টাকে করা পরবর্তী প্রশ্নটি ছিলো এরকম- চীন ও বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের মধ্যে অর্থনীতি ও বাণিজ্য একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এক্ষেত্রে আর কি কি অগ্রগতি করা যেতে পারে বলে আপনি মনে করেন?
প্রধান উপদেষ্টা এর জবাবে বলেন, সব বিষয়ের অগ্রগতি হতে পারে। আজকের সভায় প্রাথমিক আলোচনা হল।

তারা বাংলাদেশে আসবেন, আর নতুন ভাবে কি কি ক্ষেত্রে তৈরি করা যায় সেটা দেখবেন। সেই সাথে বর্তমানে যেসব সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে সে সুযোগগুলো গ্রহণ করার জন্য তাদেরকে আহবান জানালাম। তারা সেসব সুযোগ গ্রহণের জন্য সাগ্রহে রাজি হয়েছেন। আমরা চীনে অনেক বন্ধু পেয়েছি। এ বন্ধুত্বকে আমরা কাজে লাগাবো যেন আবার নতুন ভাবে বাংলাদেশটা গড়ে তুলতে পারি।
এ সময় অধ্যাপক ইউনূসকে প্রশ্ন করা হয়, ২০২৫ সাল হলো চীন ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৫০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী। এ বছর উপলক্ষ্যে এ দুই দেশের সম্পর্ক গভীরতর করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার কোন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে কিনা।

জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আমরা সব সময় চেষ্টা করব দুই দেশে সম্পর্ক গভীরতর হোক। এই উপলক্ষে আমরা আরো বেশি সচেষ্ট হবো এবং সে কারণেই এখানে আসা। চীনের সকল নেতা যারা আছেন তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও বৈঠক করা। এটা আমরা করতে পেরেছি এবং আমরা মনে করি যে, আমাদের কথাগুলো তারা খুব মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন এবং আমাদের কাজে তারা আমাদের সমর্থন করবেন।

আরও সংবাদ পড়ুন।

সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠার দ্বারপ্রান্তে রয়েছে: প্রধান বিচারপতি

আরও সংবাদ পড়ুন।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস দেশে ফিরেছেন  

আরও সংবাদ পড়ুন।

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে অগ্রগতি: এক লাখ ৮০ হাজার জনের নাম চূড়ান্ত

আরও সংবাদ পড়ুন।

শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ চাইলো বাংলাদেশ

আরও সংবাদ পড়ুন।

যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন আয়োজন করা সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার : প্রধান উপদেষ্টা

আরও সংবাদ পড়ুন।

ব্যাংককে ইউনূস-মোদি বৈঠক আজ শুক্রবার

আরও সংবাদ পড়ুন।

তরুণদের চাকরিপ্রার্থী না হয়ে উদ্যোক্তা হওয়ার আহ্বান জানালেন প্রধান উপদেষ্টা

আরও সংবাদ পড়ুন।

ব্যাংককে অধ্যাপক ইউনূস ও নরেন্দ্র মোদির মধ্যে বৈঠক হতে যাচ্ছে

আরও সংবাদ পড়ুন।

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা

আরও সংবাদ পড়ুন।

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

আরও সংবাদ পড়ুন।

বেইজিংয়ে শি জিনপিং ও ড. ইউনূসের বৈঠক

আরও সংবাদ পড়ুন।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস চীনে পৌঁছেছেন

আরও সংবাদ পড়ুন।

জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন

আরও সংবাদ পড়ুন।

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৫ উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেন – প্রধান উপদেষ্টা

আরও সংবাদ পড়ুন।

৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী সারা দেশে বর্বর হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল : প্রধান উপদেষ্টা

আরও সংবাদ পড়ুন।

প্রধান উপদেষ্টার কাছে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর

আরও সংবাদ পড়ুন।

২৮ মার্চ শি’র সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ইউনূস: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

আরও সংবাদ পড়ুন।

আজ আন্তর্জাতিক নারী দিবস

আরও সংবাদ পড়ুন।

রোহিঙ্গা সঙ্কট মোকাবিলায় ৬৮ মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন

আরও সংবাদ পড়ুন।

পবিত্র রমজান মাসে আত্মসংযমের মাধ্যমে আত্মার পরিশুদ্ধি ঘটে : প্রধান উপদেষ্টা 

আরও সংবাদ পড়ুন।

জাতিসংঘ মহাসচিব মার্চের মাঝামাঝি ঢাকা সফর করবেন: প্রধান উপদেষ্টাকে জাতিসংঘ দূত

আরও সংবাদ পড়ুন।

একুশের প্রথম প্রহরে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন প্রধান উপদেষ্টার

আরও সংবাদ পড়ুন।

আজ মহান শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস

আরও সংবাদ পড়ুন।

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে জেলা প্রশাসকদের সজাগ থাকার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

আরও সংবাদ পড়ুন।

ডিসি সম্মেলন শুরু আগামীকাল, উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা

আরও সংবাদ পড়ুন।

সংলাপের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু : প্রধান উপদেষ্টা

আরও সংবাদ পড়ুন।

শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

আরও সংবাদ পড়ুন।

বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে অধ্যাপক ইউনূস-ইলন মাস্ক আলোচনা

আরও সংবাদ পড়ুন।

দুবাইয়ে ডব্লিউজিএসের ইন্টারেক্টিভ প্লেনারি অধিবেশনে যোগ দিয়েছেন অধ্যাপক ইউনূস

আরও সংবাদ পড়ুন।

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি বিশ্বব্যাংকের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত

আরও সংবাদ পড়ুন।

পতিত সরকারের রেখে যাওয়া ভঙ্গুর অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে

আরও সংবাদ পড়ুন।

আয়নাঘর পরিদর্শনে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

আরও সংবাদ পড়ুন।

মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে আমন্ত্রিত প্রধান উপদেষ্টা

আরও সংবাদ পড়ুন।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিশ্বব্যাংকের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত

আরও সংবাদ পড়ুন।

ড. ইউনূস পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে ক্রিস্টিন লাগার্ডের সহায়তা চান

আরও সংবাদ পড়ুন।

মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে আমন্ত্রিত প্রধান উপদেষ্টা

আরও সংবাদ পড়ুন।

প্রধান উপদেষ্টা ডাভোসের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন

আরও সংবাদ পড়ুন।

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে যোগ দিতে আজ রাতে সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

আরও সংবাদ পড়ুন।

উদ্যোক্তা তৈরিতে উপজেলা পর্যায়ে বাণিজ্য মেলা আয়োজনের পরামর্শ প্রধান উপদেষ্টার

আরও সংবাদ পড়ুন।

একনেকে ১ হাজার ৯৭৪ কোটি টাকার ১০ প্রকল্প অনুমোদন

আরও সংবাদ পড়ুন।

এসডিজি কার্যক্রমে যুক্ত হচ্ছে ড. ইউনূসের ‘থ্রি জিরো তত্ত্ব’

আরও সংবাদ পড়ুন।

বিচার বিভাগকে ঘুষ ও দুর্নীতিমুক্ত করার জন্য সব ধরনের চেষ্টাই করা হচ্ছে : ড. ইউনূস

আরও সংবাদ পড়ুন।

পৃথিবীর সুরক্ষায় ‘জিরো কার্বন’-ভিত্তিক জীবনধারার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

আরও সংবাদ পড়ুন।

ঘরে বসেই আয়কর জমা দিন : প্রধান উপদেষ্টা

আরও সংবাদ পড়ুন।

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ (ইউএনজিএ)’র ৭৯তম অধিবেশনে ড. মুহাম্মদ ইউনূস-এর ভাষণের পূর্ণ বিবরণ

আরও সংবাদ পড়ুন।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন

আরও সংবাদ পড়ুন।

স্বপ্ন পূরণের আগে দমে যেও না : ছাত্রদের উদ্দেশে ড. ইউনূস

আরও সংবাদ পড়ুন।

সরকার প্রতিটি নাগরিকের অধিকার রক্ষা করবে : ড. ইউনূস

আরও সংবাদ পড়ুন।

বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার স্বপ্নপূরণে আমি অঙ্গীকারবদ্ধ : ড. ইউনূস

আরও সংবাদ পড়ুন।

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের বৈঠক : সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতার অঙ্গীকার

আরও সংবাদ পড়ুন।

মানুষের আস্থা ফেরাতে কাজ করবে নতুন সরকার – ড. ইউনূস

আরও সংবাদ পড়ুন।

কারা থাকছেন অন্তর্বর্তী সরকারে ?

আরও সংবাদ পড়ুন।

ড. ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি

আরও সংবাদ পড়ুন।

সমন্বয়কেরা কেমন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার চায়?

আরও সংবাদ পড়ুন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন – অসহযোগ আন্দোলন শুরু: যেসব নির্দেশনা মানাতে হবে

আরও সংবাদ পড়ুন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন – সরকার পদত্যাগের এক দফা ঘোষণা

আরও সংবাদ পড়ুন।

আগামীকাল শনিবার বিক্ষোভ;রোববার থেকে ‘সর্বাত্মক অসহযোগ’ আন্দোলনের ডাক

আরও সংবাদ পড়ুন।

শুক্রবারের নতুন কর্মসূচি ‘প্রার্থনা ও ছাত্র-জনতার গণমিছিল’

আরও সংবাদ পড়ুন।

জাতিসংঘ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও সহিংসতার সুষ্ঠু তদন্ত চায়

আরও সংবাদ পড়ুন।

‘মার্চ ফর জাস্টিস’কোটা আন্দোলনের বুধবারের কর্মসূচি

আরও সংবাদ পড়ুন।

সারাদেশে গায়েবানা জানাজা ও কফিন মিছিল অনুষ্ঠিত হবে

আরও সংবাদ পড়ুন।

কোটা সংস্কার আন্দোলনে ঢাকায় ১ জন রংপুর ১জন চট্টগ্রামে ২ জন নিহত

আরও সংবাদ পড়ুন।

ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শিক্ষার্থীদের অবরোধ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top