তজুমউদ্দিনের প্রতারক ও আত্মসাৎ কারী আব্দুল হাই চৌধুরী সরকারি মালামাল আত্মসাৎ করেন। তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তিনি বিভিন্ন মানুষের সাথেও প্রতারনা করেন।
বোরহানউদ্দিন প্রতিনিধিঃ ভোলা জেলার তজুমদ্দিন উপজেলার ০১ নং মলংচোড়া ইউনিয়ন এর ০৯ নং ওয়ার্ডে দেবীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ঘর অন্যথায় স্থানান্তরিত করার নামে উদ্বৃত্ত মালামাল আত্মসাৎ করে ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করেন আব্দুল হাই চৌধুরীর।
আবদুল হাই চৌধুরী ১ নং মলংচোড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। কিন্তু স্থানীয় মানুষের কাছে প্ররিচিতি তিনি একজন প্রতারক ও আত্মসাৎ কারী। বিভিন্ন মানুষের সাথে তিনি প্রতারনা করেছেন।
স্থানীয়দের অভিযোগে দেবীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নদী ভাঙ্গনের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য সরিয়ে নিয়ে নতুন করে অন্যথায় স্হাপনা করা হয়। পূর্বের ন্যায় করার কথা থাকলেও সেই অনুযায়ী করা হয়নি। ওই পতিষ্ঠানের উদ্বৃত্ত মালামাল এনে আবদুল হাই চৌধুরী তার নিজ ঘরে ব্যবহার করেন। তার পাশেই আরও একটি ঘর খাল ভরাট করে উত্তোলন করতে দেখা যায়, ঘরের মালিক শাহেআলম ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করলে তিনি কথা না বলে এরিয়ে যান।
এই বিষয় ১ নং মলংচোড়া ইউনিয়ন এর চেয়ারম্যান নুরনবী শিকদারের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, দেবীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নদী ভাঙ্গনের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য অন্যথায় স্হাপন করার অনুমতি নেওয়া হয়েছে। এই বিষয় আমি জানি,তবে উদ্বৃত্ত মালামাল তার ঘরে ব্যবহারের বিষয় আমি জানিনা।
উল্লেখিত বিষয় আবদুল হাই চৌধুরীর মুঠোফোনে কল করলে তিনি স্বীকার করে বলেন এই ঘরে দলীয় আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস করা হবে। উদ্বৃত্ত মালামাল এর বিষয় কমিটির লোকজন জানে।এবং ঘটনাস্থলে আসবে বলে তিনি আসেনি। এছাড়াও আবদুল হাই চৌধুরী নামে চাকরি দেওয়ার নামে অর্থ বানিজ্যের অভিযোগ রয়েছে।
১ নং মলংচোড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, আবদুল হাই চৌধুরীর বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তিনি বিভিন্ন মানুষের সাথেও প্রতারনা করেন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।