ভোলায় ডিজিটাল নিরাপত্তার আইনে মাললা দুই সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে
জেলা জেলা প্রতিনিধিঃ ভোলা জেলায় ২ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়েছে। মামলা হয়ে বরিশাল বিভাগীয় সাইবার ট্রাইবুনালে।
ভোলা জেলা প্রতিনিধি গ্লোবাল টেলিভিশন এর অনিক এবং দৌলতখানের সাংবাদিক ফরাজী হারুন অর রশিদ।
মামলার বাদীঃ মোঃ আজাহারুল ইসলাম (৩৮) পিতা- মোঃ নুরুল ইসলাম,সাং- পৌর আলগী, ভোলা সদর।
দৌলতখানের সাংবাদিক ফরাজী হারুন অর রশিদের কাছে জানতে চাইলে, তিনি মামলা সম্পর্কে বলেন, নিউজ ও আমি করিনি, অথচ আমি এক নাম্বার আসামী।
ভোলা জেলা প্রতিনিধি গ্লোবাল টেলিভিশন এর অনিকের কাছে জানতে চাইলে, তিনি মামলা সম্পর্কে বলেন, গত এক বছর আগে, পূর্ব ইলিশা মাতাব্বর পোল এলাকায় ২০ শতাংশ জমি আমি কড়াই করি আব্বাস নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে ৭০ হাজার টাকা বায়না দেওয়ার পরে আমার বিরুদ্ধে যিনি মামলা করেছেন (সোহাগ) উনি এসে বলে আমার কাছ থেকে নাকি জমি পাবে,তখন আমি বলি আপনি যদি জমিন পেয়ে থাকেন আমিতো কেবল বায়না করেছি;তাহলে আপনি কাগজপত্র নিয়ে আসুন মালিকের কাছ থেকে বুঝিয়ে নিয়ে যান।
এরপর থেকে একাধিক তারিখ দেওয়ার পরও উনি বসতে পারেনি; এলাকার গণ্যমান্য সবাইকে বিষয়টি অবগতি করি এরপরে বিভিন্ন সময় আমাকে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে সোহাগ আমাকে মিথ্যা মামলা দিব ও বড় ধরনের ক্ষতি সাধন করবে বলে,হুমকি দেয় আমাকে এ বিষয়ে আমি ভোলার সাথে মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করি।
বাংলা লিখা মোহাম্মদ অনিক আহমেদ নামে আমার একটি ফেসবুক আইডি রয়েছে এছাড়া আমার কোন আইডি নেই
আমার যেই ফেসবুক আইডি দিয়ে মামলা করেছে উনি এই ফেসবুক আইডিটি আমার না কম্পিউটারের মাধ্যমে স্ক্যান করে আমার বিরুদ্ধে এই মিথ্যা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করে, আমার প্রশ্ন হচ্ছে, আমার যদি ফেসবুক আইডি হয়ে থাকে ফেসবুকের লিংক প্রয়োজন এর পাশাপাশি পোস্টের লিংক কপি প্রয়োজন। কিছু না দিয়ে আমার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মিথ্যা মামলাটি দায়ের করেছে। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
বরিশাল বিভাগীয় সাইবার ট্রাইবুনালের মামলা সম্পর্কে জানতে
মামলার বাদী মোঃ আজাহারুল ইসলাম (৩৮) পিতা- মোঃ নুরুল ইসলাম,সাং- পৌর আলগী, ভোলা সদরের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়।
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
লালমোহনে চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা; জেলা জুড়ে নিন্দা ও প্রতিবাদ