দুদক অনুসন্ধান ও তদন্ত কর্মকর্তাদের যেসব নির্দেশনা দিলো
বিশেষ প্রতিবেদকঃ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কোনও অনুসন্ধান ও তদন্ত কর্মকর্তাকে এক সঙ্গে ১৫টির বেশি অনুসন্ধান ও তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া যাবে না।
কোনও কর্মকর্তার অবসরোত্তর ছুটিতে যাওয়ার ৯ মাস আগে আর কোনও অনুসন্ধান ও তদন্তের দায়িত্ব না দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে অবসরোত্তর ছুটিতে যাওয়ার ৬ মাস আগে সব দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে বলা হয়েছে। দুদক সচিব মাহবুব হোসেনের সই করা দুটি অফিস আদেশে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।
দুদকের অফিস আদেশে বলা হয়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত দুর্নীতি দমন কমিশনের অনুসন্ধান ও তদন্ত কর্মকর্তাদের অনুসন্ধান ও তদন্তের সংখ্যা নির্ধারণ এবং কমিশনের উপ-সহকারী পরিচালক থেকে উপ-পরিচালক পদের সব কর্মচারীকে অনুসন্ধান ও তদন্তের দায়িত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে এসব নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে।
নির্দেশনাগুলো হচ্ছে — দুর্নীতি দমন কমিশনের কোনও অনুসন্ধান ও তদন্তকারী কর্মকর্তাকে একত্রে ১৫টির বেশি অনুসন্ধান ও তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া যাবে না।
কমিশনের উপ-সহকারী পরিচালক থেকে উপ-পরিচালক পদের সব কর্মচারীকে আবশ্যিক ভাবে অনুসন্ধান ও তদন্তের দায়িত্ব দিতে হবে।
এসব পদের কর্মচারীদের অনুসন্ধান ও তদন্তের পাশাপাশি তাদের ওপর অর্পিত দাফতরিক কাজও চালিয়ে যেতে হবে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের কোনও অনুসন্ধান ও তদন্তকারী কর্মকর্তাকে চাকরি থেকে অবসরোত্তর ছুটিতে যাওয়ার ৯ মাস আগে থেকে নতুন অনুসন্ধান ও তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া যাবে না।
অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) যাওয়ার ৬ মাস আগে অনুসন্ধান ও তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে থাকা অনুসন্ধান ও তদন্তগুলোর সব কার্যক্রম শেষ করতে হবে।
অনুসন্ধান প্রদত্ত সংক্রান্ত কোনও কোয়ারি থাকলে তার কার্যক্রম অবসরোত্তর ছুটিতে যাওয়ার ৩ মাস আগে শেষ করতে হবে।
আরও সংবাদ পড়ুন।
প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লি:-এর এমডি তৌহিদুজ্জামানের বিরুদ্ধে – মামলা করেছে দুদক
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
১০ লাখ টাকা ঘুষ নেয়ার অপরাধে উপ-কর কমিশনার মহিবুল ইসলামকে আটক করেছে দুদক