বোরহানউদ্দিন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার,
এ. এফ. এম. নাজমুস সালেহীন- ফেইসবুক পেইজে এই স্থিরচিত্র ও লেখা আপলোড করেছেন।
মির্জাকালু মাছঘাটে “মৎস্য সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধিমালা এবং এর বাস্তবায়ন বিষয়ক সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ”
অংশগ্রহণকারী: বোরহানউদ্দিন মেঘনা তীরবর্তী ৫ টি মাছঘাটের ২০ জন প্রভাবশালী আড়ৎদার-মৎস্যজীবী (যারা মূলত এই মাছঘাটগুলোর ইলিশ ব্যবস্যা নিয়ন্ত্রণ করে)।
প্রশিক্ষণের ফলোআপ:
১। পর্যায়ক্রমে কারেন্টজালের ব্যবহার বন্ধের পাশাপাশি বড় মেস সাইজের সুতার জালের ব্যবহার বৃদ্ধি করার মাধ্যমে জাটকা নিধন বন্ধ করা।
২। ভোলার বাইরে মাছ রপ্তানির ক্ষেত্রে সঠিক পরিমাপের মাধ্যমে জাটকা অপেক্ষা বড় ইলিশই শুধু রপ্তানি করা, যাতে জাটকার সাপ্লাই চেইন বন্ধ করার মাধ্যমে জাটকা আহরণ বন্ধে ভূমিকা রাখা যায়।
৩। মার্চ-এপ্রিল দুইমাস ইলিশের বৃহত্তম দুই অভয়াশ্রম বোরহানউদ্দিনের সম্পূর্ণ মেঘনা ও তেতুলিয়া নদীতে সকল ধরণের মৎস্য আহরণ বন্ধ থাকাকালীন নিবন্ধিত সকল জেলেকে ভিজিএফ চাল বরাদ্দের পাশাপাশি নগদ আর্থিক সহায়তার প্রস্তাব সরকারের নিকট প্রেরণ করা।
৪। প্রতিটি ঘাটে জাটকা স্কেল স্থাপন করা যাতে জেলে ও আড়ৎদাররা জাটকার সঠিক পরিমাপের ধারণা পায়।
প্রশিক্ষক:
১। মো: সাইফুর রহমান- উপজেলা নির্বাহী অফিসার, বোরহানউদ্দিন, ভোলা।
২। এ. এফ. এম. নাজমুস সালেহীন- সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসার, বোরহানউদ্দিন, ভোলা।