বোরহানউদ্দিনে পক্ষিয়া ইউনিয়ন মেম্বার মোঃ জুলহাস পঞ্চোয়েতের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ।

bor..pic_.jpg

বোরহানউদ্দিন উপজেলার পক্ষিয়া ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের জনপ্রিয় সফল মেম্বার মোঃ জুলহাস পঞ্চোয়েত।

বোরহানউদ্দিন প্রতিনিধিঃ ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার পক্ষিয়া ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের মেম্বার মোঃ জুলহাস পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে তার জনপ্রিয়তা ধস নামাতে নাটক সাজিয়ে সমাজে হেয় প্রতিপন্য করার জন্য মিথ্যা কুৎসা রটায় পতিপক্ষরা। পক্ষিয়া ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের মেম্বার মোঃ জুলহাস পঞ্চায়েত এ অভিযোগ করেন।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, ভোটের রাজনীতিতে হেরে গিয়ে কতিপয় লোক আমার জনপ্রিয়তায় ইশ্রান্নিত হয়ে তারা আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন জায়গায় মিথ্যা কুৎসা রটায়। তিনি আরো অভিযোগ করে বলেন, গত শনিবার সকাল ৭টার সময় আমার নির্বাচনী এলাকা ৮ নং ওয়ার্ডের প্রবাশীর স্ত্রী হাসিনা বেগম ও তারই প্রতিপক্ষ জেসমিন বেগমের মধ্যে জমিজমা সংক্রন্ত বিরোধের জের ধরে ঝগড়া হয়। আমার কাছে জেসমিন বেগম শালিস মিমাংশা করার জন্য লিখিত অভিযোগ করেন।

পরে লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে জেসমিনের বাড়ির উঠানে পক্ষিয়া (৭,৮,৯) নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার আরজু বেগম ও পক্ষিয়া ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধ কমান্ডার আবদুল আলী ও গন্যমান্য ব্যাক্তি আঃ কাদের মাতাব্বর, হানিফ মাতাব্বর, নুরইসলাম পাটোয়ারী সহ আরো এলাকার গন্যমান্য মুরুব্বীদের উপস্থিতীতে দু’পক্ষের ঝগড়ার বিষয়টি গ্রাম্য শালিস-বৈঠকের মাধ্যমে মিমাংসা করার চেষ্ঠা করি।

এসময় আমার পতিপক্ষ নির্বাচনে হেরে গিয়ে ষরযন্ত্রে লিপ্ত হয়ে প্রবাসীর স্ত্রী হাসিনা বেগমের সাথে আতাত করে শালিস বৈঠকের বিঘ্ন ঘটায়। উপস্থিত শালিস বৈঠকে গন্যমান্য ব্যাক্তিদেরকে অপমান জনক কুরুচিপূর্ন আচরন করে প্রবাসীর স্ত্রী হাসিনা বেগম। এসময় আমি ও গন্যমান্য ব্যাক্তিরা স্থানীয় চেয়ারম্যান নাগর হাওলাদারকে বিষয়টি অবহিত করি। তিনি ঘটনাস্থলে এসে সবার উপস্থিতিতে হাসিনা বেগম ও তার প্রতিপক্ষ জেসমিন বেগমের মধ্যে জমি সংক্রান্ত বিরোধের অভিযোগ শোনেন। চেয়ারম্যান নাগর হাওলাদার ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে বিষয়টি গ্রাম্য আদালতের মাধ্যমে শালিস করবেন বলে সবাইকে আশ্বস্থ করেন।

তিনি আরো বলেন, ভোটের সময় যারা পরাজিত হয়েছে, তারা হাসিনা বেগমকে ভুল বুজিয়ে ষরযন্ত্র করে মিথ্যা নাটক সাজিয়ে আমার বিরুদ্ধে সমাজে হেয় প্রতিপূর্ন করার জন্য ও আমার জনপ্রিয়তার ধস নামাতে পরিকল্পনা করে হাসিনা বেগমকে দিয়ে কুৎসা রটায়।

এ ব্যাপারে পক্ষিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নাগর হাওলাদার বলেন, আমার ইউনিয়নে ৮নং ওয়ার্ডে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দু’পক্ষে মধ্যে শালিস মিমাংসা করছিল, পরে জুলহাস মেম্বার আমাকে ফোন করে জানায়, হাসিনা বেগম আমাদেরকে মানছে না। পরে আমি নিজে এসে হাসিনা বেগম ও পতিপক্ষ জেসমিনের অভিযোগ শুনে বিষয়টি ইউনিয়ন পরিষদের কার্যালয়ে গ্রাম্য আদালতের মাধ্যমে সালিশ মিমাংসা করার আশ্বস্থ করি।

বোরহানউদ্দিন উপজেলার পক্ষিয়া ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের জনপ্রিয় সফল মেম্বার মোঃ জুলহাস পঞ্চোয়েত।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top