কাজ পরিদর্শনে মেয়র রফিকুল ইসলাম, সহকারী প্রকৌশলী অবদুস সাত্তার, উপ-সহকারী প্রকৌশলী মিজান।
বোরহানউদ্দিন থেকে সাগর চৌধুরীঃ বোরহানউদ্দিন পৌরসভার উন্নয়ন চলমান আছে। আমরা অনেকগুলো প্রকল্প হাতে নিয়েছি। পৌর লঞ্চঘাটের লটসেট বিল্ডিং প্রায় শেষ পর্যায়ে। এর পর শুরু হবে গ্যাংওয়ের কাজ, সেই কাজ শেষ হলে পল্টুনের কাজ শুরু হবে। আজ সকালে বোরহানউদ্দিন পৌর লঞ্চঘাটে লটসেট ভবনের ঢালাইয়ের কাজ শেষ হওয়া উপলক্ষে কাজ পরিদর্শনে এসে বোরহানউদ্দিন পৌর সভার মেয়র, আলহাজ্ব রফিকুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
কাজ পরিদর্শনে মেয়র রফিকুল ইসলাম,সহকারী প্রকৌশলী অবদুস সাত্তার, উপ-সহকারী প্রকৌশলী মিজান সহ
পৌরসভার লঞ্চঘাটের যাত্রী ও ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন বাস্থবায়ন হতে যাচ্ছে, লটসেট বিল্ডিং নির্মানের ফলে। নানা রকম হয়রানীর হাত থেকে নিস্তার পেতে যাচ্ছে যাত্রী ও মালামাল পরিবহনের ব্যবসায়ীরা।
২০১৭-১৮ অর্থ বছরের বন্যা পরবর্তী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় লটসেট বিল্ডিং নির্মান ব্যায় ৭২ লক্ষ টাকা, গ্যাংওয়ে নির্মান ব্যায় ৬৮ লক্ষ টাকা, পল্টুন নির্মান ব্যায় ৮৭ লক্ষ টাকা।
এসময় উপস্থিত পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী অবদুস সাত্তার কাজের গুনগত মান সম্পর্কে বলেন, ভালো কাজ হলে ঠিকাদার বিল তারাতাড়ি পায়, মন্দ হলে বিলের ক্ষেত্রেও মন্দ। তবে এই কাজে ভালো না করে উপায় নেই।
উপ-সহকারী প্রকৌশলী মিজান বলেন, ভালো কাজ করেই টিকে থাকতে হয়।
বোরহানউদ্দিন পৌরসভার লঞ্চঘাটের বেহাল দশা অনেক দিন থেকেই। বন্যা পরবর্তী সময়ে আর নির্মান হয়নি। কিন্তু যাত্রীরা লঞ্চে উঠানামা করতে অনেক সমস্যার মুখোমুখি হয়। লটসেট বিল্ডিং নির্মান হলে যাত্রীরা বেশ সুবিধা পাবে। মালপত্র রাখার ব্যাবস্থাও আছে।