বসুরহাট এস এম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উম্মে কুলসুম সাথী’র অনিয়ম ও দূর্নীতি
অপরাধ প্রতিবেদকঃ বসুরহাট এস এম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উম্মে কুলসুম সাথী। আওয়ামী লীগের দালাল এখন হয়েছে জামায়াতের রোকন।
তিনি স্কুল পরিচালনায় অদক্ষ,অযোগ্য। তাঁর মুখের ভাষা অশ্রাব্য। সহকারী শিক্ষকদের সাথে অকথ্য ভাষায় গালি-গালাজ, ঊর্ধ্বতন মহলের সাথে অনৈতিক যোগাযোগ, ঊর্ধ্বতনদের গায়ে পড়ে,গায়ে হাত দিয়ে কথা বলে, উপহার সামগ্রীর নামে ঘুষ দিয়ে উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার থেকে ডিপিইও পর্যন্ত সকল স্তরের অফিসারকে হাত করে যা ইচ্ছা তাই করছেন।
তিনি সহকারী শিক্ষকদের বিরুদ্ধে অকারণে মামলা / জিডি করছেন,তিনি পুরোনো বই-খাতা সব বিক্রি করে টাকা নিজের পকেটে ভরেছেন।
তাঁর অধীনে কর্মরত প্রতিটি শিক্ষককে তার পা ধুয়ে দেয়া,স্যান্ডেল মুছে দেওয়ার মতো ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়ে নিজেই ডিফেন্ড করে তারা নাকি উম্মে কুলসুম সাথীর সাথে খারাপ আচরণ করে।
আওয়ামী আমলে ঘুষ দিয়ে নিজের পক্ষে ফেভার নিয়ে গুণী শিক্ষক খেতাব পেয়েছেন। তাতে অহংকারে মাটিতে পা পড়ে।
নিজে যথা নিয়মে অফিস করে না। স্কুলে না এসেই হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করেন, সহকারী শিক্ষকদের সাথে দুর্ব্যবহার তার নিত্য দিনের কাজ।
শ্রেণিকার্যক্রম পরিচালনায় অক্ষম প্রধান শিক্ষক প্রশাসনিক ভাষা ব্যবহারেও অদক্ষ। তাঁকে এ স্কুলে এনেছিলেন আওয়ামী দুঃশাসক মেয়র মির্জা কাদের। যাকে মির্জা কাদের ফেভার করেছে সে জামায়াতের রোকন কেমনে হয়?
যে নারী উর্ধতনের কাঁধে হাত রেখে কথা বলে সহকারীদের উপর অমানবিক মানসিক অত্যাচার করে সে কেন বসুরহাট এস এম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করবে? জনমনে এ বিষয়ে নানান প্রশ্নের উত্থাপন হয়েছে। তিনি স্কুলের স্লিপের টাকা নিজের পকেটস্থ করেছেন। সেই স্লিপের টাকা ধরা খেয়ে আবার ফিসারদের ঘুষ দিয়ে রক্ষা পান।
তিনি স্কুলে না এসেও কী হাজিরা খাতায় সিগনেচার করেন!
ক্লাস করেন না। সহকারী শিক্ষকদের মানসিক অত্যাচার করেন,সহকারী শিক্ষকদের আত্মীয় স্বজন নিয়ে কটুবাক্য ব্যবহার করেন।
এ আওয়ামী জামায়াতের স্বামীসহ চৌদ্দগোষ্ঠি সবাই ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ।
স্কুল কমিটি ও স্থানীয়রা তার থেকে মুক্তি চায়।