বড়মানিকা ইউনিয়নের বসতঘর ভাংচুর; কুপিয়ে জখম মা ও মেয়েকে

Screenshot_20230114_212408_YouTube.jpg

বড়মানিকা ইউনিয়নের বসতঘর ভাংচুর; কুপিয়ে জখম মা ও মেয়েকে

সাগর চৌধুরীঃ ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার বড় মানিকা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের দক্ষিন বাটামারায়
সাবেক মেম্বার আনিচল এর বাড়ির সামনে আলমগীরের বসতঘর ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়েছে চিন্হিত সন্ত্রাসীরা। টিনের তৈরি ঘরের চারপাশের লাঠিসোটা ও ধারালো অস্ত্রের তান্ডব স্পস্ট দেখা যায়।

মোঃ আলমগীর অভিযোগ করে বলেন, বড়মানিকা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের স্থানীয় কাসেম, পিতাঃ জেবল হোক, মাছুম (জেল পুলিশ সদস্য) , পিতাঃ কাসেম, মাহাবুব( পুলিশ সদস্য) পিতাঃ কাসেম, নাছিমা বেগম স্বামীঃ কাসেম, আওলাদ পিতাঃ শাহে আলম সহ আরো ৫০ থেকে ৬০ জনের একটি দল রাতের অন্ধকারে এসে, ধারালো অস্ত্র সহ আঘাত করে মাকসুদা বেগমের বাম হাতে আঘাত করে, তাকে বোরহানউদ্দিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তী করা হলে চারটি সেলাই দেওয়া হয়েছে।


কাসেমের দুই ছেলে পুলিশে চাকুরী করে। সেই পুলিশের ক্ষমতা ব্যবহার করে আমার বসত ঘর ভেঙ্গে দিয়েছে। আমি ৯৯৯ ফোন করলে থানা থেকে পুলিশ আসে কিন্তু বোরহানউদ্দিন থানায় গেলে মামলা নেয় নি পুলিশ।

কাসেমের দুই ছেলে পুলিশে চাকুরী করে বলেই বোরহানউদ্দিন থানা আমার মামলা নেয় নি।

আমি এর বিচার চাই! পুলিশ এসে দেখে গেছে কিন্তু আইনগত কোন ব্যবস্থা গ্রহন করেন নি। বোরহানউদ্দিন থানায় মামলা ও নেয় নি।

বোরহানউদ্দিন উপজেলার বড়মানিকা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের মেম্বার রবিউল আলম বলেন, আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে ভাংচুর দেখেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ এসেছে। তারা কি তদন্ত করেছে জানি না? খোঁজ খবর নিয়ে জানতে পারলাম থানায় মামলা নেয় নি।

বোরহানউদ্দিন থানায় মামলা নেয় নি কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে মেম্বার রবিউল আলম বলেন, আসামিরা তো পুলিশের চাকরি করে শুনেছি। হয়ত পুলিশ বলেই বোরহানউদ্দিন থানায় মামলা নেয় নি।

এদিকে, বোরহানউদ্দিন থানার ওসি মোঃ মনির হোসেনের কাছে, বসতঘর ভেঙ্গে গুড়িয়ে বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমি ভোলা জেলার বাহিরে আছি। চট্রগ্রামে এসছি কোর্টে সাক্ষী দিতে।

আরও সংবাদ পড়ুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top