চরফ্যাশন সাব-রেজিষ্টারের বিরুদ্ধে প্রবাসীর জমি দলিল রেজিষ্ট্রারীর অভিযোগ

Picsart_22-10-27_16-19-21-359.jpg

চরফ্যাশন সাব-রেজিষ্টারের বিরুদ্ধে
প্রবাসীর জমি দলিল রেজিষ্ট্রারীর অভিযোগ

চরফ্যাশন প্রতিনিধিঃ দাতা কুয়েত প্রবাসে দলিল হয়ে যায়, চরফ্যাশন সাব-রেজিষ্টারের বিরুদ্ধে প্রবাসী জমি রেজিষ্ট্রার হওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

এই ব্যপারে দাতার ছেলে মো.রাশেদ দলিল রেজিষ্টারীর পূর্বে লিখিত ভাবে সাবরেজিষ্টারকে জানালো কোন সুরাহ হয়নি।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ভোলা জেলার তজুমদ্দিন উপজেলর শিবপুর ইউনিয়নে খাশেরহাট গ্রামের কামাল মিয়া কুয়েত প্রবাসে বসবাস করেন।

৫ বছর পূর্বে একবার এসে চলে গেছে। চরফ্যাশন সাব-রেজিষ্টার জমি রেজিষ্টারী বিধিমালা রয়েছে গ্রহীতা না থাকলেও জমি দাতা থাকা বধ্যতা মূলক। দাতা কি পরিমান জমি বিক্রি করেছেন এবং টাকা বুঝিয়ে পেয়েছেন কিনা এমন প্রশ্ন তোলেন সরাসরি সাব-রেজিষ্টার নিজেই।

দাতা সঠিক তথ্য উপাথ্য দেয়ার পর জমি দলিল হয়। কিন্তু উক্ত দাতা সৈয়দ কামাল উদ্দিন কুয়েত প্রবাসে থেকে কিভাবে বিধি বর্হিভূত ভাবে ১০ অক্টোবর/২০২২ তারিখে ২১লাখ ৮৩হাজার টাকা বহায় মূল্যের জমি রেজিষ্ট্রে হয়েছে।

যার দলিল নং ৭২৮২। জিন্নগড় মৌজার জমির পরিমান ৩৬শতক।

এই ব্যাপারে প্রবাসী দাতার ছেলে মো. রাশেদ বলেন, আমার পিতা সৈয়দ কামাল উদ্দিন কুয়েত প্রবাসে থাকেন। ৫ বছর পূর্বে দেশে এসে ছিলেন, কয়েকদিন অবস্হান করে চলে গেছেন।

জমি দলিল হয়েছে তবে আমি গ্রহীতার নাম জানিনা।
চরফ্যাশন উপজেলা সাব-রেজিষ্টার নুর আলম সিকদার সাথে মুুঠোফোনে একাধিক বার কল দিলেও তিনি রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

তবে এছাড়াও চরফ্যাশন উপজেলা সাব-রেজিষ্টার নুর আলম সিকদারের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে।

এদিকে, ভোলা জেলা রেজিস্ট্রার আনিসুর রহমানের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হয়েছে, কুয়েত প্রবাসীর দলিল চরফ্যাশন উপজেলা সাব-রেজিষ্টার নুর আলম সিকদার করেছেন কিভাবে? জানতে কিন্তু ভোলা জেলা রেজিস্ট্রার আনিসুর রহমান ফোন রিসিভ করেন নি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top