সাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে, বৃষ্টি বাড়ার সম্ভাবনা
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি বর্তমানে মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
আবহাওয়ায় অধিদপ্তর বলছে, এটি ঘনীভূত হতে পারে। ঘনীভূত হলে সেটি নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা আছে, যা বাংলাদেশ অতিক্রম করবে। এতে করে উপকূলসহ কয়েকটি এলাকায় বৃষ্টিপাত বাড়বে। সেই সঙ্গে দেশের নদ-নদীতেও পানি বাড়বে।
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি বর্তমানে মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। আবহাওয়ায় অধিদপ্তর বলছে, এটি ঘনীভূত হতে পারে। ঘনীভূত হলে সেটি নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা আছে, যা বাংলাদেশ অতিক্রম করবে। এতে করে উপকূলসহ কয়েকটি এলাকায় বৃষ্টিপাত বাড়বে। সেই সঙ্গে দেশের নদ-নদীতেও পানি বাড়বে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ কাজী জেবুন্নেসা বলেন, ‘সাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। তবে এটি নিম্নচাপ অবস্থাতেই থাকবে। ঝড়ে রূপান্তরিত হবে না।’
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর 2024) সন্ধ্যা থেকে সোমবারের মধ্যে এটি বাংলাদেশের অতিক্রম করবে। ওইসময়ে ভারী বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি করা হতে পারে। সারা দেশেই কমবেশি বৃষ্টিপাত থাকতে পারে। এ ছাড়া উজানেও (ভারতের ত্রিপুরা ও আসাম) বৃষ্টিপাত থাকবে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আবহাওয়া অধিদপ্তর সোমবারের পরে বৃষ্টিপাত বাড়ার কথা বলেছে। আগামী দুই দিন ছোট নদীগুলো বা আকস্মিক বন্যা হয় উজান থেকে এমন নদীতে পানি স্থিতি অবস্থায় আছে। বড় নদী যমুনা-ব্রহ্মপুত্র-গঙ্গাতে আগামী ১০দিনের পূর্বাভাস বলছে পানি বিপদ সীমার নিচে থাকবে।
দক্ষিণ পূর্বাঞ্চল ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের কিছু নদীতে পানি বেড়েছে, তবে তা বিপদ সীমার নিচে আছে। কাল শনিবার আবার আকস্মিক বন্য সৃষ্টিকারী নদীগুলোর পানির তথ্য বিশ্লেষণ করা হবে। আগামী দুই দিন বন্যার সম্ভাবনা নেই।