জুডিশিয়াল সার্ভিস এসোসিয়েশনের সভাপতি আমিরুল ও মহাসচিব মাজহারুল

Picsart_24-10-31_09-22-01-092.jpg

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":[],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"transform":1},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}

 
জুডিশিয়াল সার্ভিস এসোসিয়েশনের সভাপতি আমিরুল ও মহাসচিব মাজহারুল

বিশেষ প্রতিবেদকঃ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী কমিটির সভাপতি হলেন, খুলনা জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. আমিরুল ইসলাম এবং মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন, কুষ্টিয়া জেলার যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মুহাম্মদ মাজহারুল ইসলাম।

দীর্ঘ ২৫ বছর পর ভোটের মাধ্যমে এসোসিয়েশনের ৪৫ সদস্যের নির্বাহী কমিটি বেছে নিলেন বিচারকরা।

এসোসিয়েশনের নেতারা জানান, এই নির্বাচনে অনলাইনে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। মোট ভোটার ছিলেন ৬৪ জেলার ২হাজার ১৮৫ বিচারক। এর মধ্যে ভোট দিয়েছেন ২ হাজার ৩৫ জন বিচারক। উৎসবমুখর ও আনন্দঘন পরিবেশে বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে রাত পৌনে ১০টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলে।

এই নির্বাচনের সভাপতি, মহাসচিবসহ এসোসিয়েশনের নির্বাহী কমিটির ১৬টি পদে মোট ৪৫ জন বিচারক নির্বাচিত হয়েছেন।

বিচার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের সম্মেলনকক্ষে অনলাইনে ভোট গ্রহণ কার্যক্রমটি পুরো সময় লাইভ দেখানো হয়। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের অর্ন্তবর্তী নির্বাহী কমিটির সভাপতি মো. জাকির হোসেন গালিব, মহাসচিব মোহাম্মদ ফারুক ও বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মো. সাব্বির ফয়েজ ভোটদান কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।

বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে এই সংগঠনকে ক্ষুক্ষিগত করে রাখে একটি মহাল। ঘুরে ফিরে নেতৃত্ব থাকে ওই সিন্ডিকেটের হাতে। ফলে দীর্ঘদিন এসোসিয়েশনের কোন নির্বাচন হয়নি। এতে ক্ষুব্ধ ছিলো অধস্তন আদালতের বিভিন্ন পর্যায়ের বিচারকরা।

অবশেষে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ঘটে। ক্ষমতাচ্যুত হন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তৎকালীন সরকার ঘনিষ্ঠ যেসব বিচারক দীর্ঘদিন ধরে জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও মহাসচিবসহ বিভিন্ন পদ দখলে রেখেছিলেন রাজনৈতিক পটপরিবর্তনে পর তারা পদত্যাগ করেন।

অবশেষে পরিষ্কার হয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথ। এরপর গঠন করা হয় নির্বাচন কমিশন। কমিশনের ঘোষণা অনুযায়ী বুধবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

বিচারকরা বলছেন, এই সংগঠনকে অতীতে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়েছে। কারণ অধস্তন আদালতের যেসব বিচারক রায় বা আদেশ দিয়ে অন্যায় আচরণের শিকার হয়েছেন তার বিরুদ্ধে কোন বক্তব্য বা বিবৃতিও দেয়নি সংগঠনের তৎকালীন নেতারা।

ফলে বিচারকদের মনে এক ধরনের ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছিল। নতুন নেতৃত্ব নির্বাচনের মাধ্যমে সেই ক্ষোভ কিছুটা হলেও প্রশমিত হবে।

এবারের নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন, ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জেলা ও দায়রা জজ মোঃ নূরে আলম। কমিশনার ছিলেন, ঢাকার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ নাসরিন জাহান, ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুর রহমান ও নাটোরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. শানু আকন্দ।

আরও সংবাদ পড়ুন।

সাব্বির ফয়েজ বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের পরিচালক হলেন

আরও সংবাদ পড়ুন।

সৈয়দ রেফাত আহমেদ প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেলেন

আরও সংবাদ পড়ুন।

শিক্ষার্থীরা বৈষম্যের বিরুদ্ধে মহাজাগরণের উন্মেষ ঘটিয়েছেন: প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত

আরও সংবাদ পড়ুন।

বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের অন্তর্বর্তীকালীন নির্বাহী কমিটি গঠন

আরও সংবাদ পড়ুন।

৬৬ ডেপুটি ও ১৬১ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ

আরও সংবাদ পড়ুন।

সরকার ৮১ জন বিচারককে বদলি করেছে

আরও সংবাদ পড়ুন।

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের বিরুদ্ধে মামলা

আরও সংবাদ পড়ুন।

সাবেক প্রধান বিচারপতি ও অ্যাটর্নি জেনারেলের ব্যাংক হিসাব জব্দ

আরও সংবাদ পড়ুন।

সাবেক ৩ প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা

আরও সংবাদ পড়ুন।

বিশেষ নিরাপত্তা আইন বাতিল বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যদের

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top