ভোলা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা’র সাথে জেলা জজ ভোলা জেলা জজ এ,এইচ,এম, মাহামুদুর রহমান খারাপ আচরন করেন অভিযোগ করেছেন ভোলা জেলা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা।
সাগর চৌধুরীঃ আজ রবিবার (২০ অক্টোবর ২০২৪) ভোলা জেলা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা’র মিছিল ও মানববন্ধন শেষে, ভোলা জেলা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা’র পক্ষে ভোলা জেলা জজ এ,এইচ,এম, মাহামুদুর রহমান সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য ছাত্ররা তার খাসকামরায় যান, এসময় ছাত্রদের উপর রেগে যান জেলা জজ, উচ্চস্বরে কথা বলেন তিনি। ছাত্রদের মিছিল ও মানববন্ধনের বিষয় নিয়ে বিভিন্ন বাজে মক্তব্য করেন।
তিনি বিভিন্ন আইন কানুন সম্পর্কে বলতে গিয়ে ছাত্রদের সাথে চিল্লাচিল্লি করেন। ছাত্র সমাজের সাথে অশোভন আচরন করেন।
বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন কেন করেছে!সেই বিষয়ে ছাত্রদের কাছে কৈফিয়ত তলব করেন। বিভিন্ন রকম ভয় ভীতি দেখান। একই বিষয়ে ছাত্রদের সাথে অশোভন আচরন করেন তিনি- অভিযোগ করেন, ভোলা জেলা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা’রা।
তিনি বলেন, তোমরা কোর্টের পিয়ন হওয়ার যোগ্যও না। অভিযোগ করেন সাধারণ ছাত্ররা।
অভিযোগ করে গণমাধ্যমের সাথে কথা বলেন, ভোলা জেলা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা’র সমন্নয়কগণ।
ছাত্ররা অভিযোগ করেন, বিচারকদের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দূনীতির অভিযোগ সুস্পষ্ট। তারা অনৈতিক ভাবে সুবিধা গ্রহন করছে। সরকারের আইন ও বিধি ভঙ্গ করছে। এসব বিচারকদের বিষয়ে জেলা জজ ছাড়া জেলায় আর কাকে বলবো? এই জন্যই বিচারকদের অনিয়ম ও দূর্নীতি সম্পর্কে জানাতে গিয়েছিলাম কিন্তু জেলা জজ আমাদের সাথে খারাপ আচরন করেন। জেলা বিচার বিভাগের অভিভাবক তিনি।
এদিকে, ভোলা জেলার একজন সিনিয়র আইনজীবী বলেন, বাংলাদেশের আইন মোতাবেক জেলা জজ পদটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি জেলার প্রধান বিচারক। কিন্তু ভোলা জেলা জজ এ,এইচ,এম, মাহামুদুর রহমান ছাত্রদের সাথে অশোভন আচরন করে ঠিক করেন নি। আইনের লোক বেআইনি কাজ করলে বড্ড অশোভন।
ভোলা কোর্টের বিচারকদের বিরুদ্ধে এর আগেও অভিযোগ ছিলো। ঘুস দূর্নীতির সাথে তারা জড়িত ছিলেন। এখন নতুন সময় এসেছে। অবশ্যই পরিবর্তন দরকার। আদালত ন্যায় বিচার করবে।
তিনি আফসোস করে বলেন, অথচ ভোলা জেলার কোর্টের বিচারকদের বিরুদ্ধেই ঘুস দূর্নীতির অভিযোগ।
ছাত্র-জনতা অভিযোগ করেছে, কোন কোন বিচারক সরকারের অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। কোন কোন বিচারক অর্থের বিনিময়ে রায় পরিবর্তন করেছেন, কোন কোন বিচারক আইন ও বিধি ভেঙ্গে দীর্ঘ পাঁচ থেকে সাত বছর ভোলায় বিচারক হিসাবে মধু খেয়েছেন। কোন কোন বিচারক নিয়োগ বানিজ্য করে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছেন।
যদিও আজ রবিবার রাতে ভোলা জেলার জেলা জজ এ,এইচ,এম, মাহামুদুর রহমান এর মুঠোফোনে ফোন করে বিচারকদের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে, তিনি গণমাধ্যমের সাথে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
গত ১৫ বছরে শপথভঙ্গকারী বিচারপতিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত: ব্যারিস্টার কায়সার কামাল
আরও সংবাদ পড়ুন।
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকার রায় দিয়ে ‘বাবার ট্রাস্টে’ টাকা নেন
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
শিক্ষার্থীরা বৈষম্যের বিরুদ্ধে মহাজাগরণের উন্মেষ ঘটিয়েছেন: প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত
আরও সংবাদ পড়ুন।
বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের অন্তর্বর্তীকালীন নির্বাহী কমিটি গঠন
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।
সাবেক প্রধান বিচারপতি ও অ্যাটর্নি জেনারেলের ব্যাংক হিসাব জব্দ
আরও সংবাদ পড়ুন।
আরও সংবাদ পড়ুন।