বিস্ফোরক অধিদপ্তরে দাদালের দৌরাত্ম্য! দাদাল পোষেন কোন কোন অফিসার

Picsart_24-03-25_14-25-14-012.png

একাধিক অভিযোগ বিস্ফোরক পরিদপ্তরে কর্মচারীদের বিরুদ্ধে। একাধিকবার অভিযোগের সত্যতা পেয়ে মন্ত্রনালয় বিভিন্ন বিষয়ে কঠোরভাবে পদক্ষেপ নিয়েছে। দুদক সহ রাষ্ট্রের একাধিক সংস্থা বিস্ফোরক পরিদপ্তরে কর্মচারীদের বিরুদ্ধে রিপোর্ট দিয়েছে। সম্প্রতি সময়ের এই পরিদপ্তরের একাধিক জনের বিরুদ্ধ অভিযোগ জমা হয়েছে। বিভিন্ন কর্মচারীর বিরুদ্ধে।

সাগর চৌধুরীঃ বিস্ফোরক পরিদপ্তরের কতিপয় কয়েক জন কর্মচারীর বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ পাওয়া গেছে। অফিসের মধ্যেই তারা ঘুস লেন দেন করেন। একই অভিযোগ সহ কম্পিউটার অপারেটর থেকে শুরু সুবিধা মত লেনদেন করেন যে কোন কর্মচারী।

বিভিন্ন সময়ে অফিসে নানা রকম মানুষের আনাগোনা ছাড়াও দালাল সহজেই চিন্হিত করা যায়। সরকারের পাঁচশো টাকার ফি এমন কাজে লক্ষ লক্ষ টাকা ঘুস নেন এখানকার কর্মচারীরা। কর্মচারীরা কিছু বদলী হলেও নতুন পুরাতন গলাগলি করে ঘুস নেন। অভিযোগ করেন, ভুক্তভোগী অনেকেই।

ঘুস ছাড়া কাজ করে না বিস্ফোরক পরিদপ্তরে কর্মচারীরা!অভিযোগ একাধিক জনের। একাধিক বার দুদকের অভিযান অফিসের কিছু পরিবর্তন হলেও বর্তমান সময়ে আগের চেয়েও বয়াবহ হয়েছে।

অনেকেই নাকি কানাঘুষা করেন, কেউ কেউ লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে এখানে জয়েন নিয়ে এসেছে।

কিছু কিছু কার্মচারী নিজেরাই দালাল পোষেন। কাজের টাকার কিছু আংশ ভাগ দেন। কিন্তু কাজটা তো হলো। এককেটি টেবিলে সবাই মুখোমুখি ঘুসের রেট নিয়ে আলোচনা করেন। গণমাধ্যমে সে সব রের্কড তোলপাড় করে তুলবে।

স্থানীয় ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার এক ব্যাবসায়ী তার নিজের কিছু কাগজপত্র সঙ্গে করে অফিসে যোগাযোগ করলে, তাকে সরকারের ফ্রি’র অতিরিক্ত লক্ষ টাকা বলে দেয় এককর্মচারী।

বক্তব্য জানতে গেলে,জানা যায় পরিদপ্তরের

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top