বোরহানউদ্দিনে ১১৪ জনের নামে বিস্ফোরণ মামলার শুনানি। আসামিদের অনেকেই অনুপস্থিত। বিচারের এজলাসে সামনে সাড়িতে আসামীদের দীর্ঘ লাইন।
অফিসার ইনচার্জ বোরহানউদ্দিন থানা, ভোলায় পুলিশের দেওয়া এজাহার কোর্টে দাখিল করা হয়। মামলার অভিযোগ পত্রের কপি,
“নির্ণীত নিবেদন এই যে, আমি এসআই/মোঃ নামুন হাওলাদার, সঙ্গীয় এসআই/ জ্ঞান কুমার, এএসআই/ মাহামুদুল হাসান, এএসআই/ মোঃ বশির উদ্দিন, কং/২৪৫ মোঃ মহাসিন ৫/৫২০ জাহিদুল ইসলাম, বাং/১০০৯ মোঃ মেহেদী, কং/১০১২ মোঃ কাওসার, কং/৬০৩ শ্রী সুতিশ চন্দ্র, সর্ব বোরহানউদ্দিন থানা, ভোলা, জল তালিকা মূলে জব্দকৃত আলামত বোমা বিস্ফোরিত বোমার উপকরন কসটেপ, হকিস্টিক, স্টিলের পাইপ, লাঠি ও ইটের টুকরা এবং ধৃত আসামী মোঃ হেলাল উদ্দিন মুন্সি (৩২) পিতা- মৃতঃ মৌলভী মোঃ আমানুল্লাহ, সাং- পৌরসভা ০২নং ওয়ার্ড, পোষ্ট- বোরহানউদ্দিন, থানা-বোরহানউদ্দিন, জেলা- ভোলা সদ থানায় হাজির হইয়া এই মর্মে এজাহার =বিত* দায়ের করিতেছি যে, বোরহানউদ্দিন থানার পিসিসি নং- ১১৯৯২/১৮, তারিখ- ২৫/০৯/১৮ ইং এবং জিডি নং- ১১৫১, তারিখ- ২৫/০৯/১৮ ইং মূলে আমি সঙ্গীয় কং/২৪৫ মোঃ মহাসিন সহ বোরহানউদ্দিন পৌরসভার বাজার দক্ষিণ 2px এলাকায় আইন শৃঙ্খলা ও রাত্রীকালিন বনপাহারা ডিউটিতে ছিলাম। বোরহানউদ্দিন থানার পিসিসি নং ১১৯০/১৮ তারিখ- ২৫/০৯/১৮ ইং এবং জিডি নং- ১১৫১, তারিখ- ২৫/০৯/১৮ ইং মূলে এসআই/জ্ঞান কুমার সঙ্গীয় কং/৬০৩ শ্রী সুতিশ চন্দ্র সহ রাত্রী কালিন অভিযান, পিসিসি নং ১১৯১/১৮ তারিখ- ২৫/০৯/১৮ ইং এবং জিডি নং- ১১৫১, তারিখ- ২৫/০৯/১৮ ইং মূলে এএসআই/মাহামুদুল হাসান, সঙ্গীয় কং/১০১২ মোঃ কাওসার সহ থানা এলাকায় রাজী কালিন অভিযান, পিসিসি নং ১১৯৩/১৮ তারিখ- ২৫/০৯/১৮ ইং এবং জিডি নং- ১১৫১, তারিখ- ২৫/০৯/১৮ ইং মূলে এএসআই/ মোঃ বশির উদ্দিন, সঙ্গীয় কং/৫২০ মোঃ জহিদুল, কং/১০০৯ মোঃ মেহেদি, সহ রাত্রী কালিন অভিযান ডিউটিতে নিয়োজিত ছিলেন। ডিউটি করাকলীন ইং- ২৬/০৯/১৮ তারিখ রাত্র অনুমান ০০.২৫ ঘটিকার সময় ক) বোরহানউদ্দিন উত্তর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অবস্থান করা কালীন পৌরসভা ০২নং ওয়ার্ডস্থ বোরহানউদ্দিন মহিলা কলেজের দিকে বিকট একটি শব্দ শুনিতে পাই।
তাৎক্ষনিক ভাবে অফিসার ইনচার্জ সাহেবকে অবহিত করিয়া তাহার নির্দেশক্রমে পৌরসভা এলাকায় ডিউটিরত এএসআই/ মোঃ বশির উদ্দিন, সঙ্গীয় কং/৫২০ মোঃ জহিদুল, কং/১০০৯ মোঃ মেহেদি এবং থানা এলাকায় ডিউটিরত এসআই/ জ্ঞান কুমার, এএসআই/ মাহামুদুল হাসান, সঙ্গীয় কং/১০১২ মোঃ কাওসার কং/৬০৩ শ্রী সুতিশ চন্দ্র এবং আমার সঙ্গীয় ফোর্স সহ দ্রুত বোরহানউদ্দিন মহিলা কালেজের দক্ষিন পার্শ্বের কাঁচা রাস্তা দিয়া মহিলা কলেজ হইতে অনুঃ ২২০ গজ দক্ষিন পশ্চিম দিকে জনৈক মোঃ নজরুল ইসলাম এর বিদাবাগ দখলীয় মাঠে ইং ২৬/০৯/১৮ তারিখ ০০.৩৫ ঘটিকার সময় পৌছিয়া আমাদের হাতে থাকা টর্চ লাইটের (নি:)আলোতে দেখিতে পাই যে, প্রায় ১১০/১২০ জন লোক বে-আইনী জনতাবদ্ধে একত্রিত হইয়া দা, রামদা, স্টিলের ১৬৫৯ পাইপ, হকিস্টিক, লোহাররড, লাঠিসোটা ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র সজ্জিত হইয়া হৈ-চৈ করিতেছে। তখন আমি সঙ্গীয় ভোলা।
অফিসার ও ফোর্স সহ তাহাদের চ্যালেঞ্জ করিলে তাহাদের মধ্য হইতে ধৃত আসামী মোঃ হেলাল উদ্দিন মুন্সি সহ আসামী ২। মোঃ সবুজ (২৭) পিতা- মৃতঃ জোবায়ের আহম্মেদ মাস্টার, সাং- পৌরসভা, ০২নং ওয়ার্ড, ৩। আতিকুল ইসলাম রুবেল (২৫) পিতা- মৃতঃ আবু মিয়া, সাং- পৌরসভা, ০৪নং ওয়ার্ড, ৪। মোঃ বশির (৩২) পিতা- মৃতঃ সামসুল হক, সাং- পৌরসভা ৫নং ওয়ার্ড, ৫। মোঃ সাজিদ (২৪) পিতা- মোঃ রিপন ক্যাডার, সাং- পৌরসভা ০৬নং ওয়ার্ড, সর্ব থানা- বোরহানউদ্দিন, জেলা ভোলা সহ অজ্ঞাত নামা ১০০/১১৫ জন দুস্কৃতিকারীরা বে-আইনী জনতারদ্ধে দেশিয় অস্ত্র সস্ত্র নিয়া আমাদের উপর হামলা করে। আমি সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্সসহ তাহাদেরকে ছত্রভংগ করার জন্য লাঠিচার্জ করি। ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলে অফিসার ইনচার্জ বোরহানউদ্দিন থানা ও পুলিশ পরিদর্শক তদত্ত, বোরহানউদ্দি থানা অতিরিক্ত অফিসার ও ফোর্স সহ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হইলে উৎশৃঙ্খল দুষ্কৃতিকারীদের মধ্য হইতে আমাদেরকে লক্ষ্য করিয়া ইট-পাটকেল সহ ০২ (দুই) টি বোমা নিক্ষেপ করিয়া বিস্ফোরন ঘটাইলে আমার সঙ্গীয় এএসআই/মোঃ মাহামুদুল হাসান, কং/২৪৫ মোঃ মহসিন শরীফ, কং/ ৫২০ মোঃ জাহিদ গন জখম প্রাপ্ত হন। । ঐ সময় দুস্কৃতিকারীদের ছত্রভঙ্গ করার জন্য অফিসার ইনচার্জ, বোরহানউদ্দিন থানা, ভোলা সাহেবের নির্দেশক্রমে হীতরস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনার জন্য ও আমার সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স এবং স্থানীয় জনতাদের জান ও মাল রক্ষার্থে সঙ্গীয় কং/৬০৩ শ্রী সতিশ এর নামে ইস্যুকৃত শর্টগান যাহার বাট নং- ভোলা-১৬৩, দ্বারা ০১ রাউন্ড কার্তুজ ও কং/১০১২ হিসেই কাওসার এর নামে ইস্যুকৃত শটগান যাহার বাট নং- ভোলা-৯৩ দ্বারা ০২ রাউন্ড কার্তুজ ফায়ার করিলে আসামী মোঃ হেলাল উদ্দিন মুন্সি সহ অজ্ঞাত নামা আসামীরা রাতের আধারে এদিক সেদিক ছুটাছুটি করিয়া বাকলাই বাড়ীর
– দিক সহ বিভিন্ন রাস্তা ও ফসলী জমি দিয়া পালাইয়া যাওয়ার সময় আসামী মোঃ হেলাল উদ্দিন মুন্সিকে ধৃত করিতে সক্ষম হই কিন্তু বর্নিত আসামীগন সহ অজ্ঞাত নামা আসামীরা সুকৌশলে পালাইয়া যায়। দুষ্কৃতিকা করাকালে পুলিশি কাজে সহায়তা করার জন্য স্থানীয় জনগনের মধ্য হইতে আগাইয়া আসা সাক্ষী নেই (৪১) পিতা- হাফেজ সিরাজ, সাং- কুতুবা, ০৬নং ওয়ার্ড, ২। মোহাব্বত হোসেন বাকলাই (৩০) পিতা- অ কাশেম সাং- পৌরসভা ০২নং ওয়ার্ড, উভয় থানা- বোরহানউদ্দিন, জেলা- ভোলাদ্বয় দুষ্কৃতিকারীদের আঘাতে জখ প্রাপ্ত হন। স্থানীয় জনতাদের মধ্য হইতে সাক্ষী ১। মোঃ ইউসুফ (৪১) পিতা- হাফেজ সিরাজ, সাং- কুতুবা, ০৬নং ওয়ার্ড, ২। মোহাব্বত হোসেন বাকলাই (৩০) পিতা- আবুল কাশেম সাং- পৌরসভা ০২নং ওয়ার্ড, উভয় থানা বোরহানউদ্দিন, জেলা ভোলারয়ের উপস্থিতিতে পর্যাপ্ত টর্চ লাইটের আলোতে বোরহানউদ্দিন মহিলা কলেজ হইতে অনুঃ ২২০ গজ দক্ষিন পশ্চিম দিকে জনৈক মোঃ নজরুল ইসলাম এর ভোগ দখলীয় মাঠের মধ্য পরিত্যাক্ত অবস্থায়। ১। ০৪ টি বোমা সদৃশ্য জর্দার কৌটার ন্যায়, যাহা লাল কসটেপ দ্বারা সুকৌশলে পেচানো,
২। বিস্ফোরিত বোনার ছিন্ন বিছিন্ন লাল কসটেপের ০৩ টি অংশ, যাহা থেকে বারুদের গন্ধ পাওয়া যায়, ৩। একটি পুরাতন হকস্টিক, যাহার গায়ে ইংরেজীতে VIJAYANTI SCORPION midi লেখা আ
সক্ষম হই কিন্তু বর্নিত আসামীগন সহ অজ্ঞাত নামা আসামীরা সুকৌশলে পালাইয়া যায়। দুষ্কৃতিকা করাকালে পুলিশি কাজে সহায়তা করার জন্য স্থানীয় জনগনের মধ্য হইতে আগাইয়া আসা সাক্ষী নেই (৪১) পিতা- হাফেজ সিরাজ, সাং- কুতুবা, ০৬নং ওয়ার্ড, ২। মোহাব্বত হোসেন বাকলাই (৩০) পিতা- অ কাশেম সাং- পৌরসভা ০২নং ওয়ার্ড, উভয় থানা- বোরহানউদ্দিন, জেলা- ভোলাদ্বয় দুষ্কৃতিকারীদের আঘাতে জখ প্রাপ্ত হন। স্থানীয় জনতাদের মধ্য হইতে সাক্ষী ১। মোঃ ইউসুফ (৪১) পিতা- হাফেজ সিরাজ, সাং- কুতুবা, ০৬নং ওয়ার্ড, ২। মোহাব্বত হোসেন বাকলাই (৩০) পিতা- আবুল কাশেম সাং- পৌরসভা ০২নং ওয়ার্ড, উভয় থানা বোরহানউদ্দিন, জেলা ভোলারয়ের উপস্থিতিতে পর্যাপ্ত টর্চ লাইটের আলোতে বোরহানউদ্দিন মহিলা কলেজ হইতে অনুঃ ২২০ গজ দক্ষিন পশ্চিম দিকে জনৈক মোঃ নজরুল ইসলাম এর ভোগ দখলীয় মাঠের মধ্য পরিত্যাক্ত অবস্থায়। ১। ০৪ টি বোমা সদৃশ্য জর্দার কৌটার ন্যায়, যাহা লাল কসটেপ দ্বারা সুকৌশলে পেচানো, ২। বিস্ফোরিত বোনার ছিন্ন বিছিন্ন লাল কসটেপের ০৩ টি অংশ, যাহা থেকে বারুদের গন্ধ পাওয়া যায়, ৩। একটি পুরাতন হকস্টিক, যাহার গায়ে ইংরেজীতে VIJAYANTI SCORPION midi লেখা আছে, ৪। একটি স্টীলের পাইপ, লম্বা ৩ ফুট ৩ ইঞ্জি, ৫। বিভিন্ন আকৃতির সুপারী গাছের লাঠি ০৭টি, ৬। বিভিন্ন আকৃতির ইটের টুকরা ১২ টি পরিত্যাক্ত অবস্থায় পাইয়া সাক্ষীদের সম্মুখ্যে ০১.০৫ ঘটিকার সময় জব্দ করিয়া জব্দ তালিকার সাক্ষীদের স্বাক্ষর গ্রহন করি এবং আমি নিজেও স্বাক্ষর করি। ঘটনাস্থল সংলগ্ন সাক্ষী আক্তার হোসেন খোকন (৪৫) পিতা- আলহাজ্ব দুলাল হাওলাদার, সাং পৌরসভা ০২নং ওয়ার্ড, থানা- বোরহানউদ্দিন, জেলা- ভোলা এর বাড়ী হইতে একটি সাদা রংয়ের পুরাতন বালতি আকৃতির রংয়ের পাত্র সংগ্রহ করিয়া উহার মধ্যে পানি রাখিয়া অবিস্ফোরিত ০৪টি বোমা সংরক্ষন করি। পরবর্তীতে আহত পুলিশ সদস্য সহ স্থানীয় জনতাদের মধ্য হইতে দুস্কৃতিকারীদের দ্বারা আহত সাক্ষীদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বোরহানউদ্দিন হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করি। স্থানীয় উপস্থিত জনতাদের সনাক্তমতে উক্ত আসামীদের নাম ঠিকানা সংগ্রহ কালে জানা যায় উক্ত আসামী সহ অজ্ঞাত নামা আসামীরা তাহাদের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করিয়া ঘটনার দিন রাত্রে উল্লেখিত মাঠে সমাবেত হয়। বর্নিত আসামী সহ অজ্ঞাত নামা আসামীরা মানুষের জান ও মালের ক্ষতিসাধন করার জন্য বেআইনী জনতাবদ্ধে একত্রিত হইয়া দেশীয় অস্ত্র সঙ্গে স্বজ্জিত অবস্থায় উত্তআসামীগন সহ অজ্ঞাত নামা আসামীদের সহায়তায় বোমা বিস্ফোরক ঘটায়। উল্লেখিত আসামী সহ অজ্ঞাত নামা আসামীরা বে-আইনী জনতা বন্ধে মিলিত হইয়া পুলিশের সরকারী কাজে বাধা প্রদান করতঃ ইট পাটকেল নিক্ষেপ করিয়া কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যদের ও স্থানীয় জনতাদের আহত করিয়া এবং একাধিক বোমা বিস্ফোরণ ঘটায় ১৯০৮ সালের স্ফিারক উপাদানার পি ৩/৪(ক)/৬ ধারা কোডের ১৪৩/১৪৮/১৪৯/৩২৩/০৩২/৩৫৩ ধারার অপ্রাশ করিয়াছে বিধায় উল্লেখিত আসামীসহ অজ্ঞাত নামা ১০০/১১৫ জন আসামীদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করিয়া আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করিতে মর্জি হয়। আসামীদের নাম ঠিকানা সংগ্রহ সহ তাহাদের গ্রেফতারের চেষ্টা করিয়া সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্স এবং পুলিশি কাজে সহায়তাকারী ব্যক্তিদের চিকিৎসার জনিত কাজে ব্যাস্ত থাকিয়া ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহিত আলোচনা সাপেক্ষে থানায় আসিয়া এজাহার দামের
করিতে কিছুটা বিলম্ব হইল।
অতএব, উক্ত আসামী সহ অজ্ঞাতনামা আসামীদের বিরুদ্ধে ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক উপাদানাবলি আইনের ৩টি(ক)/6] ধানা তৎসহ পেনাল কোডের ১৪৩/১৪৮/১৪৯/ ৩২৩/৩৩২/৩৫৩ ধারায় নিয়মিত মামলা রুজু করিয়া আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করিতে মনে হয়।”
পুলিশ প্রতিবেদনের কপি আইনজীবী কাজী আজমের মাধ্যমে সংযোগ করা হয়।
আজকের এই মামলার সব আসামীদের হাজির হবার তারিখ ছিল। কিন্তু ১১৪ জন অসামীর মধ্যে ৯৫ জন উপস্থিত ছিলেন। ১৯ অনুপস্থিত ছিলেন।
ভোলা জেলার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক
মহসিনুল হকের আদালতে উপস্থিত হয় আসামীরা।
আজ বৃহস্পতিবার মহসিনুল হকের আদালতে মামলার শুনানি শেষে আসামিদের আইনজীবী কাজী আজম মামলাটির বিষয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেন।