স্বৈরাচার সরকারের সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এর সাথে যোগাযোগ করেই বর্তমান আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন মোঃ রফিকুল ইসলাম।
অপরাধ প্রতিবেদকঃ পতিত সরকারের ৫ আগষ্টের পর থেকে সারাদেশের সাবরেজিস্টার অফিসগুলোতে এক ধরনের অস্থিরতা লক্ষ করা গেছে। নানা রং, নানা বর্নে আন্দোলনের নামে সাবরেজিস্টার ও জেলা রেজিস্ট্রারদের জিম্মি করছে, বেনামি নকল নবিশরা।
রাজধানী ঢাকা শহরের প্রেসক্লাবের সামনে আন্দোলনের নামে জনদূর্ভোগ তৈরী করছে তারা, এমন কি তেজগাঁও জেলা রেজিস্টারের কার্যালয়ে আন্দোলনের নামে জন সাধারণের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে, জনদূর্ভোগে পড়ছে সাধারণ সেবা প্রার্থীরা। হাতাহাতি মারামারি লেগেই আছে।
সারাদেশে ৫১৬টি সাব-রেজিস্টার অফিস থেকে একযোগে নকল নবিশদের রাজধানীতে এনেছেন মোঃ রফিকুল ইসলাম। এর পেছন থেকে টাকা দিচ্ছে ওবায়দুল কাদেরের সোর্স। সরকারি করার আন্দোলনে মিথ্যা ছড়ায়।
নকল নবিশ আলামিন সরকার হলো,জাতীয় পার্টির সাবেক সংসদ সদস্য শামিম হায়দার পাটোয়ারী’র নিকট আত্মীয়।
এসব আন্দোলনে আর্থিকভাবে ও সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন, রফিকুল ইসলাম।
বিগত সরকারের আইন মন্ত্রী আনিসুল হকের সাথে আঁতাত করেই সারাদেশে নকল নবিশদের রাজধানীতে এনে আন্দোলনের নামে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে রফিকুল ইসলাম। একাধিক নকল নবিশ নিশ্চিত করেছেন, তারা এই আন্দোলনের নামে জনসমস্যার কারন হতে চান না। সারাদেশে নকল নবিশদের রুটি রুজি এখন বন্ধ।
সচেতন মহলের দাবী, স্বৈরাচার সরকারের দোসর রফিকুল ইসলাম নতুন ফন্দি এটে ইউনুস সরকারের কার্যক্রমকে প্রশ্নের মুখে ফেলতেই নকল নবিশদের আন্দোলনের নামে অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
স্বৈরাচার সরকারের সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান এর সাথে মোঃ রফিকুল ইসলাম। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ নকল নবিশ না হয়েও নকল নবিশদের নেতা বনে গেছেন তিনি। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষে নকল নবিশদের সাথে আন্দোলনের নামে নিবন্ধন অধিদপ্তরের কার্যক্রমকর অস্থির ও তোলপাড়ের চেষ্টায় রয়েছেন তিনি।
বিরোধীরা বলছেন,আওয়ামী লীগের দোসর মোঃ রফিকুল ইসলাম আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে বীর দর্পে। কিন্তু সাধারণ নকল নবিশরা এই আন্দোলন প্রত্যাখান করছে, সেই সাথে দেশের প্রচলিত আইনে এমন জনসাধারণের সেবা বিঘ্নিত করা অপরাধ। অপরাধের সাজা হোক।
