জয় হোক সফল রাষ্ট্রনায়ক জননেত্রী শেখ হাসিনার – মইনুল হোসেন বিপ্লব
বিস্মিল্লাহির রাহ্মানির রাহিম
মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিনের অশেষ রহমতে গত ১১ জুন ২০২২ ইং তারিখে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রাচীন ও বৃহৎ রাজনৈতিক সংগঠন, ইতিহাস ঐতিহ্য ও উন্নয়নের ধারক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, ভোলা জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মলেন-২০২২ সফল ভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
উক্ত সম্মেলনে আমাকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে।
আমি প্রথমেই গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা, আমাদের চেতনা ও আদর্শের মহামানব জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি ৭৫’র ১৫ আগস্ট কালোরাতে দেশি ও আন্তর্জাতিক চক্রের ষড়যন্ত্রে বুলেটের আঘাতে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সহ সকল শহীদদের। গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক জাতীয় চার নেতা সাবেক উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, সাবেক প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান মহোদয়কে। গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহীদ ও সম্ভ্রম হারানো ২ লক্ষ মা বোন যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের স্বপ্নের স্বাধীনতা।
আলী আজম মুকুল সংসদ সদস্য ভোলা -২। মইনুল হোসেন (বিপ্লব)সাধারণ সম্পাদক,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, ভোলা জেলা শাখা। আপন দুই ভাই।
কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, জাতির জনকের স্বপ্নপুরণে মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে দল ও দেশের জন্য অবিরাম কাজ করে যাওয়া মানবতার মা, সততার প্রতীক, উন্নয়নের প্রতীক, বাঙ্গালী জাতির আশা ও ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল সফল রাষ্ট্র নায়ক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি, যার সফল পদক্ষেপে বাংলাদেশ আজ একটি সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে এবং ইনশাল্লাহ্ সেই দিন বেশি দূরে নয় যেদিন জননেত্রীর দক্ষ ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ হবে পৃথিবীর বুকে অন্যতম উন্নত ও মর্যাদাশীল একটি রাষ্ট্র।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক, ছাত্রলীগের সাবেক সফল সভাপতি, ডাকসুর সাবেক ভিপি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক সচিব, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আস্থাভাজন, ভোলা জেলার ২০ লাখ মানুষের অভিভাবক, সাবেক সফল শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী জননেতা আলহাজ্জ্ব তোফায়েল আহমেদ, এম.পি. মহোদয়ের প্রতি যিনি ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে দাঁড়িয়ে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের মুখপাত্র হিসেবে ১০ লক্ষাধিক লোকের সামনে বাঙালি জাতির নয়নের মনি শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করেছিলেন। যিনি আমার রাজনৈতিক অভিভাবক এবং নেতা যার দিক নির্দেশনায় ভোলা জেলা আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে সকলের সাথে মিলেমিশে কাজ করে যাচ্ছি , যার হাত ধরে. স্নেহ ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে আজ আমি এত দূর আসতে পেরেছি।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি সংঘঠনের প্রেরণার উৎস বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালযের মাননীয় মন্ত্রী জনাব ওবায়দুল কাদের এম.পি. মহোদয় প্রতি যিনি উক্ত সম্মেলনে ভার্চুয়ালী সংযুক্ত হয়ে সম্মেলনকে সফল ও সার্থক করেছেন এবং উপস্থিত কাউন্সিলর, ডেলিগেট সহ নেতৃবৃন্দকে আগামী দিনের পথচলার দিক নির্দেশনা দিয়েছেন।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি দক্ষিণ বাংলার সিংহ পুরুষ বরিশাল বিভাগের নির্যাতিত-নিপীড়িত নেতাকর্মী ও আওয়ামী পরিবার সহ সাধারণ জনগণের আশা ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচূক্তি বাস্তবায়ন ও নিরীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী পদমর্যাদা) জনাব আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ এম.পি. মহোদয়ের প্রতি।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি প্রবীণ আইনজীবি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ উপদেষ্টামন্ডলীর অন্যতম সদস্য জনাব অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন মহোদয়ের প্রতি।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি দলের প্রাণশক্তির সঞ্চালক ও কারা নির্যাতিত নেতা, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সাবেক সংসদ সদস্য, বরিশাল ও খুলনা বিভাগের দায়িত্বে নিয়োজিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ জননেতা আ.ফ.ম. বাহাউদ্দিন নাছিম মহোদয়ের প্রতি।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি সাবেক তুখোড় ছাত্রনেতা সূর্য সেন হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সূর্য সেন হলের সাবেক নির্বাচিত ভিপি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জননেতা অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন মহোদয়কে যিনি দলকে সুসংগঠিত করার জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি সাবেক নির্যাতিত ছাত্রনেতা যিনি বিভিন্ন সময়ে সংগঠনের প্রয়োজনে কোষাধ্যক্ষ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও সহ-সভাপতির গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কার্যানির্বাহী কমিটির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য জননেতা জনাব আনিসুর রহমান মহোদয়ের প্রতি যিনি চমৎকার বক্তব্যের মাধ্যমে সম্মেলনকে অনন্য রূপ দিয়েছিলেন।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি সাবেক নির্যাতিত ছাত্রনেতা, ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কার্যানির্বাহী কমিটির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য জননেতা জনাব গোলাম রাব্বানী মহোদয়ের প্রতি।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভোলা-৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য সাবেক উপমন্ত্রী জনাব আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব মহোদয়, ভোলা-৩ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন মহোদয় ও ভোলা-২ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য আমার প্রাণপ্রিয় শ্রদ্ধাভাজন বড়ভাই জনাব আলী আজম মুকুল মহোদয়ের প্রতি, যাদের সহযোগিতা ও দিক নির্দেশনায় আমি কাজ করে চলেছি।
বিশেষ করে যার হাত ধরে আমার রাজনীতি শেখা, আমার স্থানীয় অভিভাবক আবদুল মমিন টুলু ভাইয়ের প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি যিনি দীর্ঘ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে থেকে দলকে সুসংগঠিত করেছেন। একই সাথে ধন্যবাদ জানাচ্ছি জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব দোস্ত মাহামুদ সহ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতিবৃন্দ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ বিশেষ করে আমার শ্রদ্ধাভজন কাকা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জনাব জহুরুল ইসলাম নকিব, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকবৃন্দসহ জেলা আওয়ামী লীগের সকল নেতৃবৃন্দের প্রতি।
বিশেষ ভাবে স্মরণ করছি আমার শ্রদ্ধেয় কাকা যিনি ব্যাংককে চিকিৎসাধীন থাকার কারণে সম্মেলনে উপস্থিত না থেকেও দূর থেকে আমাকে উৎসাহ ও প্রেরণা যুগিয়েছেন, যার সুদক্ষ নেতৃত্বে ভোলা সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ আজ সুসংগঠিত ও শক্তিশালী, ভোলা সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপিতি ও সদর উপজেলা পরিষদের সফল চেয়ারম্যান জনাব আলহাজ্জ্ব মোশারেফ হোসেন কাকার প্রতি। একই সাথে আমি ভোলা সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শ্রদ্ধেয় নজরুল ইসলাম গোলদার কাকা সহ উপজেলা আওয়ামী লীগের সকল নেতৃবৃন্দের প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। ধন্যবাদ জ্ঞাপনসহ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি ভোলা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ সকল পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের প্রতি। আরো ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভোলা জেলার অর্ন্তগত উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতিবৃন্, সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ, উপজেলা পরিষদের সম্মানিত চেয়ারম্যানবৃন্দ, পৌরসভার সম্মানিত মেয়রবৃন্দসহ ভোলার জেলা আওয়ামী লীগের অর্ন্তগত সকল ইউনিটের নেতৃবৃন্দ ও সকল পর্যায়ের জনপ্রতিনিধিদের প্রতি।
সর্বোপরী ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের অর্ন্তভুক্ত সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও কর্মী সমর্থকদের প্রতি, যারা বিগত বছরগুলোতে নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে আওয়ামীলীগ কে সুসংগঠিত করতে জেলা আওয়ামী লীগের নির্দেশে আমাদের সাথে সকল রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছেন ও এবারের সম্মেলন কে সাফল্যমন্ডিত করতে সার্বিক সহযোগিতা করে গেছেন। আরো ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভোলা জেলার গুণিজন, নাগরিক নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক, শিক্ষক, সাংস্কৃতিক প্রতিনিধিসহ সকল পেশাজীবি সংগঠনের প্রতি যারা বিগত দিনে বর্তমান সরকারকে সমর্থন জানিয়ে আওয়ামী লীগের সকল কর্মসূচী ও জাতীয় দিবস পালনে সর্বাত্মক সহযোগিতাসহ অংশগ্রহণ করেছেন।
বিশেষ করে কৃতজ্ঞতা জানাই, জেলা প্রশাসক মোঃ তৌফিক ই লাহী চৌধুরী, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সহ প্রশাসন ও আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের প্রতি।
ধন্যবাদ এবং প্রাণঢালা ভালোবাসা জানাচ্ছি সেচ্ছাসেবক ও মাঠ সজ্জায় নিয়োজিত কর্মী ভাইদের প্রতি যারা দিনরাত পরিশ্রম করে উক্ত সম্মেলনকে সফল ও সার্থক করেছেন।
বিশেষ করে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি যারা সম্মেলন পরবর্তী আমাকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ভোলা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করায় ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যমে শুভেচ্ছা বার্তা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন তাদের সহ সকল শুভাকাঙ্খিদের প্রতি।
পরিশেষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, ভোলা জেলা শাখার সভাপতি হিসেবে পুনঃ নির্বাচিত হওয়ায় জনাব ফজলুল কাদের মজনু মামাকে জানাই অভিনন্দন ও শুভেচ্ছ।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা’র আস্থাভাজন, ভোলা জেলার ২০ লাখ মানুষের অভিভাবক, সাবেক সফল শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী জননেতা তোফায়েল আহমেদ ও মইনুল হোসেন (বিপ্লব)সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, ভোলা জেলা শাখা।
আমি সকলের কাছে দোয়া ও সহযোগিতা চাই। আমাকে যে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে, আমি যেন দলের সভাপতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি শতভাগ অনুগত থেকে তাঁর গৃহীত পদক্ষেপ ও স্বপ্নপূরণে কাজ করে যেতে পারি। কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নির্দেশ মোতাবেক সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে দলকে সকলের মতামতের ভিত্তিতে সুসংগঠিত করতে পারি । বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রশ্নে আপোসহীন থেকে যেকোন ধরণের ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত থাকতে পারি।
সর্বশেষে শেষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও কনিষ্ঠ কন্যা শ্রদ্ধাভাজন শেখ রেহানা মহোদয়সহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকল সদস্যদের নেক হায়াত ও সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।
একই সাথে আমার নেতা সাবেক সফল শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী মাননীয় সংসদ সদস্য জননেতা জনাব তোফায়েল আহমেদের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
জয় হোক সফল রাষ্ট্রনায়ক জননেত্রী শেখ হাসিনার।
মইনুল হোসেন (বিপ্লব)
সাধারণ সম্পাদক
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ,
ভোলা জেলা শাখা।