এলজিইডি অফিসের কর্মকর্তাদের যোগসাজশে অর্থ উত্তোলনপূর্বক আত্মসাৎ – দুদকের অভিযান
সাগর চৌধুরীঃ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এলজিইডি অফিসের কর্মকর্তাদের সাথে যোগসাজশে সেতু নির্মাণ না করেই অর্থ উত্তোলনপূর্বক আত্মসাৎ এর অভিযোগের প্রেক্ষিতে দুদক, সজেকা, পটুয়াখালী থেকে একটি একটি এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযান চলাকালে টিম অভিযোগসংশ্লিষ্ট উত্তর ঝাড়াখালী গ্রামের লোহার সেতুটি সরেজমিন পরিদর্শন করে। প্রকল্পটি ২০১৯-২০ অর্থবছরে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সেতুটির কোন কাজ আরম্ভ না করেই সমুদয় অর্থ উক্ত অর্থবছরে উত্তোলন করে নেয়।
সম্প্রতি পত্রিকায় এ বিষয়টির উপর সংবাদ প্রকাশ পেলে কাজটি আরম্ভ করা হয়। পরিদর্শনকালে দেখা যায় অল্প কিছুদিন পূর্বে আয়রন ব্রীজটির মূল কাঠামো নির্মান করা হয়েছে কিন্তু স্লিপার বসানোর কাজটি এখনো শুরু হয়নি।
সেই বিষয়ে তালতলী উপজেলা, বরগুনার এলজিইডির সার্ভেয়ার, উপজেলা প্রকোশলী ও ঠিকাদাদের বক্তব্য গ্রহণ করা হয় এবং প্রকল্পসংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করা হয়।
তবে, এই বিষয়ে তালতলা উপজেলা প্রকৌশলী
মোঃ ইমতিয়াজ হোসাইন রাসেল বলেন, দুদক এই বিষয়ে তদন্ত করছে। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমি বক্তব্য দিতে পারি না। আপনার এই বিষয়ে জানতে চাইলে, দুদকের সাথে যোগাযোগ করেন।